Web Analytics

ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর মাধ্যমে ইউক্রেনের নতুন খনিজ সম্পদ চুক্তিতে অগ্রাধিকারমূলক প্রবেশাধিকার এবং কিয়েভ পুনর্গঠনে বিনিয়োগ করবে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এবং ইউক্রেনের ফার্স্ট ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া স্ভিরিদেনকো চুক্তিতে স্বাক্ষর করছেন। ট্রেজারি বিভাগের ভাষ্য অনুযায়ী, এই চুক্তি ‘একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ও সমৃদ্ধ ইউক্রেনের প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের স্পষ্ট অঙ্গীকার। বুধবার ট্রাম্প জোর দিয়েছিলেন যে, কিয়েভকে দেওয়া সহায়তার বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু পাওয়া উচিত। এজন্যই ইউক্রেনের বিপুল বিরল মৃত্তিকা খনিজ সম্পদের ওপর চুক্তি নিশ্চিত করার এই প্রচেষ্টা!

Card image

বাড়ির ছাদ এবং আঙিনায় বাগান করা থাকলে পাঁচ শতাংশ রেয়াদ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। তিনি বলেন, আগামী ১১ মে ২০২৫ থেকে সিটি করপোরেশনে ট্যাক্স মেলা আয়োজন করা হবে, যেখানে নাগরিকরা সহজেই ট্যাক্স প্রদান করতে পারবে ও বিশেষ রেয়াদ সুবিধা পাবে। ৬ষ্ঠ করপোরেশন সভায় বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে নামকরণ করা স্থাপনার নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এগুলো হলো- বনানীতে শহীদ জায়ান চৌধুরী খেলার মাঠকে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ি মাঠ, মধুবাগে বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খাঁন কমপ্লেক্সকে মধুবাগ কমিউনিটি সেন্টার, কালশীতে হারুন মোল্লাহ ফ্লাইওভারকে কালশী ফ্লাইওভার নামকরণ করা হয়।

Card image

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়া রাখাইনে মানবিক করিডোর দেওয়া থেকে সরকারকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন ভাসানী জনশক্তির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বাবলু। বাবলু বলেন, আমরা দীর্ঘদিন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করতে লড়াই-সংগ্রাম করছি। বিগত স্বৈরাচার সরকার একক সিদ্ধান্তে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেয় এবং বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে বসবাস করছে। যার কারণে নিরাপত্তাসহ সামাজিক নানা সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে আরও ১ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের কথা শোনা যাচ্ছে। এতে করে সমস্যা আরও বাড়বে। তিনি বলেন, অনেক ত্যাগের বিনিময়ে ৫ আগস্ট যে নতুন বাংলাদেশের সূচনা হয়েছে- সেটি গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিতামূলক ও স্বচ্ছতার হবে বলে মনে করি।

Card image

মুন্সীগঞ্জ জেলার আড়ালিয়া গ্রামে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সময়কালের একটি ১৫০-২০০ কেজি ওজনের মিলিটারি অর্ডিন্যান্স সফলভাবে নিষ্ক্রিয় করেছে ডিএমপি সিটিটিসির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। এটি বাংলাদেশে উদ্ধারকৃত সবচেয়ে বড় বোমা। জানা যায়, গত ২৮ এপ্রিল সকাল পৌনে ৭টায় জনৈক জামাল উদ্দিনের জমিতে ভেকু দিয়ে মাটি খননের সময় বোমাসদৃশ বস্তু দেখতে পান ভেকুচালক। জমির মালিক বস্তুটি মাটি দিয়ে ঢেকে রাখেন। সংবাদ পেয়ে গজারিয়া থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে এটি বোমা হিসেবে শনাক্ত করে। পরবর্তীতে সিটিটিসির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়।

Card image

বুধবার ভোরে দামেস্কের উপকণ্ঠে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। বুধবার ভোরের এই হামলায় কমপক্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছে। ইসরাইলের দাবি, তারা একটি ‘চরমপন্থি গোষ্ঠী’কে লক্ষ্য করে হামলাটি চালিয়েছে। যারা সাহনায়া এলাকায় আরব দ্রুজ সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল! সিরিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, ‘সাহনায়ায় নিষিদ্ধ গোষ্ঠীগুলো যখন বেসামরিক নাগরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়, তখন ১৬ জন নিহত হন’। এছাড়া ইসরাইলি হামলায় সিরিয়ার নতুন নিরাপত্তা বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হয়েছেন।

Card image

শিশু আজলানকে কোলে নিয়ে সায়েরা ও ফারহান দিল্লি থেকে সীমান্তে এসে পৌঁছেছেন। দুজন দু’দেশের নাগরিক। চেকপোস্টে তাদের একমাত্র পরিচয় পাসপোর্টের রঙ দেখে বোঝা যায়; সায়রার পাসপোর্ট সবুজ আর ফারহানের নীল। করাচির মেয়ে সায়েরা। তিন বছর আগে ফেসবুকে দিল্লির যুবক ফারহানের সঙ্গে পরিচয়। তারপর প্রেম, বিয়ে, নতুন জীবনের শুরু! ফারহান ও সায়েরা চোখে জল নিয়ে সীমান্তে ঠায় দাঁড়িয়ে আছেন। শেষবিদায়ের মুহূর্ত তখন। ফারহান তখন বলেছিলেন, আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। আমি তোমাদের জন্য দোয়া করব। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী হঠাৎ আজলানের পাসপোর্টের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, এই শিশুটি যেতে পারবে না, ম্যাডাম। ওর পাসপোর্ট নীল, ভারতীয়। এরপর শিশুকে নিয়ে ফিরতে না হয় বাবাকে।

Card image

বিএনপি নেতা হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেন, ছাত্রদের এই সরকার যাওয়া ভুল হয়েছে। আমরা সব সময় দেখতে চাই দেশে একটা গোষ্ঠী থাক, ছাত্রনেতারা তারা থাকবে নির্লোভ, তাদের মধ্যে কোনো লোভ থাকবে না ক্ষমতার। তিনি বলেন, আমাদের ছোট ভাইয়ের পিএস, এপিএসরা দুর্নীতি করে তখন কষ্ট লাগে। এপিএসরা যদি এতো টাকা কামায় তাইলে পিএসরা কি করেছে? যারা ছাত্রদের ক্ষমতায় বসিয়েছে তারা দেশের অনেক বড় ক্ষতি করেছে। আরও বলেন, ১৫ দিনের মুক্তিযোদ্ধারা ১৫ বছরের মুক্তিযোদ্ধাদের যদি এসে বলে আপনাদের কোনো অবদান নেই, এটা মানা যায়? আমাদের নেতা তারেক রহমান এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছে। এখন শুনি অমুক মাস্টার-মাইন্ড, তমুক মাস্টার-মাইন্ড। আমরা চাই জনগণের ভালোবাসা এবং একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন। এটা কি অন্যায়? নির্বাচন চাইলেই বলে বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয় গেছে।

Card image

খাগড়াছড়ির রামগড় সরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার সময় হল থেকে তিন ঘণ্টার পরীক্ষার কিছু সময় আগে খাতা জমা দেওয়ায় ২৯ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেন কর্তৃপক্ষ। এর প্রতিবাদ করায় পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা দুইজন শিক্ষককে পরীক্ষার হলরুমে ইনভিজিলেটরের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির আদেশ দেওয়া হয়। প্রত্যাহার হওয়া শিক্ষক প্রভাষক নাজমুস সাকিব এ ঘটনার প্রতিবাদে বুধবার সকালে কলেজ প্রাঙ্গণে আমরণ অনশন শুরু করেন। পরে কলেজের শিক্ষার্থীরাও শিক্ষকের প্রতিবাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। তীব্র প্রতিবাদের ফলে কলেজ কর্তৃপক্ষ দুপুর ১টার দিকে শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করেন। সেই সঙ্গে দুই শিক্ষককে পরীক্ষার হলরুমে ইনভিজিলেটরের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির আদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।’

Card image

ইআরডি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে দেশে মোট প্রায় ৪৮১ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বিদেশি ঋণ এসেছে। ঋণের সুদাসল পরিশোধ করতে হয়েছে অর্থছাড়ের প্রায় দুই তৃতীয়াংশের সমান। এদিকে ওই ৯ মাসে বিদেশি ঋণ বাবদ পরিশোধের মধ্যে আসলের পরিমাণ ২০১ কোটি ডলার আর সুদ বাবদ ১২০ কোটি ডলার পরিশোধ হয়েছে। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে ২৫৭ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছিল। গত ৯ মাসে সবচেয়ে বেশি ১২২ কোটি ডলার ছাড় করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক। এছাড়া বিশ্বব্যাংক ১০৭ কোটি ডলার ও জাপান ৮৯ কোটি ডলার দিয়েছে। এদিকে গত জুলাই-মার্চ সময়ে ৩০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বিদেশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে ৭২৪ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল।

Card image

বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, তরুণ প্রজন্ম মনে করে ১৭ বছরের যে রাজনৈতিক ট্রেন চলে আসছে, সেটাই প্রকৃত রাজনীতি। হানাহানি মারামারি করে রাজনৈতিক নেতা বনে যাবেন তেমনটি কিন্তু নয়। রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে হলে মন মানসিকতার পরিবর্তন করে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হতে হবে। এ্যানি বলেন, নেতাকর্মীদের আরও ধৈর্য ধারণ করতে হবে। নেতাগিরি করতে হলে জনগণকে সম্মান ও সমীহ করতে হবে। খুব শিগগিরই জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এমনটি আমাদের প্রত্যাশা। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে দায়িত্ব কিন্তু আরও বাড়বে এবং সেই দায়িত্ব খুবই কঠিন ও চ্যালেঞ্জের। তাই সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

Card image

আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

analytics