এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ দলীয় শোকজের জবাবে বলেন, আন্দোলনের আহত এবং নেতৃত্বদানকারী অনেককে এই অনুষ্ঠান থেকে সম্পূর্ণভাবে বাদ দেয়া হয়েছিল। এটা শুধু রাজনৈতিক নয়, নৈতিক ব্যর্থতা বলে মনে হয়েছে। তাই ব্যক্তিগতভাবে ঘোষণাপত্রের অনুষ্ঠানে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। পাশাপাশি ঢাকার বাইরে যাওয়ার জন্য মনস্থির করি। তিনি লেখেন, ঘোষণাপত্রের চূড়ান্ত খসড়ায় অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কিছু উপাদান দেখতে পাই। যেমন, ঘোষণাপত্রে সংবিধান সংস্কারের জন্য জনগণ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের উপর দায়িত্ব অর্পণের অভিপ্রায় প্রকাশ করেছে এমনটা বলা হয়েছে। এই দাবিটি অসত্য এবং সংবিধানে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথে বড় অন্তরায়। আমরা শুরু থেকেই গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করার দাবি করে আসছি। আরো লেখেন, সরাসরি যোগাযোগ করতে না পারলেও আহ্বায়ককে কক্সবাজার ভ্রমণ সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। এছাড়া হাসনাত পিটার হাস গুজবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেন এবং বলেন, আমাদের পার্টির উচিত ছিল এই গোয়েন্দা সংস্থা ও অসৎ মিডিয়ার বিরুদ্ধে দৃঢ় ব্যবস্থা নেওয়া। তার পরিবর্তে পার্টি এমন ভাষায় আমাদের বিরুদ্ধে শোকজ প্রকাশ করেছে, যা মিথ্যা অভিযোগ ও ষড়যন্ত্রতত্ত্বকে উসকে দিয়েছে।