Web Analytics

এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ দলীয় শোকজের জবাবে বলেন, আন্দোলনের আহত এবং নেতৃত্বদানকারী অনেককে এই অনুষ্ঠান থেকে সম্পূর্ণভাবে বাদ দেয়া হয়েছিল। এটা শুধু রাজনৈতিক নয়, নৈতিক ব্যর্থতা বলে মনে হয়েছে। তাই ব্যক্তিগতভাবে ঘোষণাপত্রের অনুষ্ঠানে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। পাশাপাশি ঢাকার বাইরে যাওয়ার জন্য মনস্থির করি। তিনি লেখেন, ঘোষণাপত্রের চূড়ান্ত খসড়ায় অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কিছু উপাদান দেখতে পাই। যেমন, ঘোষণাপত্রে সংবিধান সংস্কারের জন্য জনগণ পরবর্তী নির্বাচিত সরকারের উপর দায়িত্ব অর্পণের অভিপ্রায় প্রকাশ করেছে এমনটা বলা হয়েছে। এই দাবিটি অসত্য এবং সংবিধানে মৌলিক পরিবর্তন আনার পথে বড় অন্তরায়। আমরা শুরু থেকেই গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করার দাবি করে আসছি। আরো লেখেন, সরাসরি যোগাযোগ করতে না পারলেও আহ্বায়ককে কক্সবাজার ভ্রমণ সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। এছাড়া হাসনাত পিটার হাস গুজবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেন এবং বলেন, আমাদের পার্টির উচিত ছিল এই গোয়েন্দা সংস্থা ও অসৎ মিডিয়ার বিরুদ্ধে দৃঢ় ব্যবস্থা নেওয়া। তার পরিবর্তে পার্টি এমন ভাষায় আমাদের বিরুদ্ধে শোকজ প্রকাশ করেছে, যা মিথ্যা অভিযোগ ও ষড়যন্ত্রতত্ত্বকে উসকে দিয়েছে।

Card image

নিউজ সোর্স

কক্সবাজারে যাওয়া ছিল নীরব প্রতিবাদ: হাসনাত

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠানে ঐক্যের পরিবর্তে বিভাজন, শহীদ ও আহতদের পরিবর্তে কিছু মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কথা বা মতামত প্রাধান্য পাওয়ায় সেখানে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন বোধ করেননি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। সেজন্য ৫ আগস্ট ঢাকার বাইরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এটি ছিল একটা অসম্পূর্ণ জুলাই ঘোষণাপত্রের প্রতি আমার নীরব প্রতিবাদ।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।