যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার ওপর আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা মূলত ব্যাংকিং ও তেল খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোকে লক্ষ্য করবে। এই পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করার জন্য চাপ দেওয়া। মার্কিন অভ্যন্তরীণ আলোচনায় যুক্ত কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, যেখানে দখলকৃত রাশিয়ান সম্পদ ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা তহবিলে ব্যবহার করা হবে। ওয়াশিংটনও আমেরিকায় থাকা রাশিয়ার সম্পদ কিয়েভকে সহায়তায় ব্যবহারের বিষয়টি বিবেচনা করছে। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করা প্রত্যাশার তুলনায় অনেক জটিল হয়েছে এবং শান্তির বাস্তব সম্ভাবনা দেখা না দেওয়া পর্যন্ত তিনি পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন না। সম্প্রতি রাশিয়ার তেল জায়ান্ট লুকওয়েল ও রসনেফটের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার পর তেলের দাম বেড়েছে, চীন ক্রয় কমিয়েছে এবং ভারত সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করেছে।