Web Analytics

প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, মানবিক করিডোরের মাধ্যমে সাহায্য সরবরাহের বিষয়ে এখনো কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রাসঙ্গিক স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সরকার পরামর্শ করবে। প্রেস সচিব লিখেছেন- আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই যে সরকার জাতিসংঘ বা অন্য কোনও সংস্থার সঙ্গে তথাকথিত ‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে আলোচনা করেনি। আমাদের অবস্থান হল- রাখাইন রাজ্যে যদি জাতিসংঘের নেতৃত্বে মানবিক সহায়তা থাকে, তাহলে বাংলাদেশ সরবরাহ সহায়তা প্রদান করতে ইচ্ছুক হবে। আরো লেখেন, রাখাইন রাজ্য একটি তীব্র মানবিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে। আমরা উদ্বিগ্ন যে, দুর্ভোগ অব্যাহত থাকার ফলে রাখাইন থেকে বাংলাদেশে আরও মানুষের আগমন ঘটতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে, রাখাইনে সাহায্য পৌঁছানোর একমাত্র কার্যকর পথ হল বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশ নীতিগতভাবে এই পথ দিয়ে সাহায্য পরিবহনে রসদ সহায়তা প্রদানে সম্মত।

Card image

নিউজ সোর্স

রাখাইন রাজ্যে ‘মানবিক করিডোর’ প্রশ্নের যে উত্তর দিলেন প্রেস সচিব

গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারের রাখাইনে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানোর জন্য জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ‘একটি হিউম্যানিটারিয়ান প্যাসেজ বা মানবিক করিডোরের’ বিষয়ে নীতিগত সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ। সরকারের এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে হচ্ছে নানা আলোচনা। অনেকেই এমন সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। যা নিয়ে এবার সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।