Web Analytics

বাংলাদেশের জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানা হত্যাকাণ্ডে কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার সম্পৃক্ততার নতুন প্রমাণ উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে ১৪ নম্বর কয়েদি সাক্ষীর জবানবন্দিতে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের আগের দিন ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সন্ধ্যায় ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের মাঠে এক গোপন বৈঠকে বিদ্রোহী সৈন্যরা কর্মকর্তাদের জিম্মি করার পরিকল্পনা করে। তারা রশি ও চাকু নিয়ে প্রস্তুত থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ৬৫ নম্বর সাক্ষীর বর্ণনায় জানা যায়, তিনটি ব্যাটালিয়নের অস্ত্র সেন্ট্রাল কোয়ার্টার গার্ডে সংরক্ষিত ছিল এবং ঘটনার কয়েক দিন আগে থেকেই কর্মকর্তারা সেখানে ডিউটিতে ছিলেন। ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সংঘটিত এই বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। ১১ মাসের তদন্ত শেষে কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসের এক কলঙ্কজনক অধ্যায়ে নতুন তথ্য উন্মোচন করেছে।

02 Dec 25 1NOJOR.COM

২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানা হত্যাকাণ্ডে সেনা কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততার তথ্য প্রকাশ

নিউজ সোর্স

বিডিআর হত্যাকাণ্ডে যেসব সেনা অফিসারের জড়িত থাকার প্রমাণ পেল কমিশন | আমার দেশ

আমার দেশ অনলাইন ঢাকার পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডে আগের দিন অর্থাৎ ২০০৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় সিপাহী মইনুদ্দিন ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের মাঠে এই মিটিং ডাকা হয়। সেখানে সিপাহী সেলিম ও মইনুদ্দিনসহ আরো ১০-১২ জন ছিল।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।