Web Analytics

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার যমুনা নদীর ১১৭টি চরের নারীরা কৃষিতে এক নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছেন। তারা নদীর বালুচরে ফসল ফলিয়ে গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল রাখছেন। বীজতলা তৈরি, নিড়ানি দেওয়া, ফসল তোলা ও কাটা-মাড়াই—সব ক্ষেত্রেই তারা পুরুষদের সঙ্গে সমানভাবে কাজ করছেন। তাদের শ্রমে পরিবারে ফিরছে সচ্ছলতা ও স্থিতি।

তবে এই সফলতার আড়ালে রয়েছে গভীর বৈষম্য। নারী শ্রমিকরা জানিয়েছেন, তারা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পুরুষদের সমান পরিশ্রম করলেও মজুরিতে পান অর্ধেকেরও কম—যেখানে পুরুষরা ৫০০-৬০০ টাকা পান, সেখানে নারীরা পান মাত্র ২০০ থেকে ২৬০ টাকা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নারীর অধিকার নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করছে, কিন্তু মাঠপর্যায়ে বৈষম্য এখনো রয়ে গেছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, নারীরা কৃষিকাজে অত্যন্ত যত্নশীল ও দক্ষ।

সচেতন মহলের মতে, ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা গেলে এই চরাঞ্চলের নারীরা দেশের কৃষি উৎপাদনে আরও বড় ভূমিকা রাখতে পারবেন।

27 Dec 25 1NOJOR.COM

যমুনার চরের নারী কৃষিশ্রমিকদের অবদান, তবু মজুরি বৈষম্য রয়ে গেছে

নিউজ সোর্স

কৃষিতে বিপ্লব ঘটিয়েও বৈষম্যের শিকার যমুনার ১১৭ চরের নারী শ্রমিকরা | আমার দেশ

ইমরান হোসাইন রুবেল, সারিয়াকান্দি (বগুড়া)
প্রকাশ : ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ৫৭
ইমরান হোসাইন রুবেল, সারিয়াকান্দি (বগুড়া)
কৃষিতে বিপ্লব ঘটাচ্ছেন বগুড়ার সারিয়াকান্দির ১১৭ যমুনা চরের নারীরা। কৃষির উন্নয়নে তারা কাজ করছেন । যমুনার তপ্ত বালু ও উত্তাল ঢেউ পেরিয়ে