Web Analytics

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় সমিতির নামে দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, সান্দিকোনা গ্রামের রফিকুল আলম ‘রুরাল ইউনিক প্রগ্রেসিভ অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি অনিবন্ধিত সমিতির মাধ্যমে চড়া সুদে টাকা ধার দেন এবং জামানত হিসেবে ব্ল্যাংক চেক নেন। ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তিনি চেকে অতিরিক্ত অঙ্ক বসিয়ে মিথ্যা চেক ডিজঅনার মামলা করেন। এভাবে মামলায় জড়িয়ে পড়েছেন অনেকেই। মামুদপুর গ্রামের শিরিন আক্তার নামে দুই প্রতিবন্ধী সন্তানের এক মা এমন মামলায় এক বছরের কারাদণ্ডে কারাগারে আছেন। তার পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, সমিতিটি নিবন্ধিত নয় এবং অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

13 Nov 25 1NOJOR.COM

নেত্রকোনায় অবৈধ দাদন ফাঁদে পড়ে জেলে দুই প্রতিবন্ধী সন্তানের মা

নিউজ সোর্স

দাদনের ফাঁদে মানুষ সর্বস্বান্ত, জেল খাটছেন ২ প্রতিবন্ধী সন্তানের মা

নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় সমিতির নামে এক দাদন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চড়া সুদে টাকা নিয়ে অনেকেই সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। সুদে-আসলে জমা টাকা পরিশোধ করতে না পেরে কেউ জেলে, আবার কারও গ্রাম ছাড়ার ঘটনাও ঘটেছে। দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা চললেও এ ব্যাপারে প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।