নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় সমিতির নামে দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, সান্দিকোনা গ্রামের রফিকুল আলম ‘রুরাল ইউনিক প্রগ্রেসিভ অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি অনিবন্ধিত সমিতির মাধ্যমে চড়া সুদে টাকা ধার দেন এবং জামানত হিসেবে ব্ল্যাংক চেক নেন। ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে তিনি চেকে অতিরিক্ত অঙ্ক বসিয়ে মিথ্যা চেক ডিজঅনার মামলা করেন। এভাবে মামলায় জড়িয়ে পড়েছেন অনেকেই। মামুদপুর গ্রামের শিরিন আক্তার নামে দুই প্রতিবন্ধী সন্তানের এক মা এমন মামলায় এক বছরের কারাদণ্ডে কারাগারে আছেন। তার পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, সমিতিটি নিবন্ধিত নয় এবং অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।