একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
কুমিল্লায় মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। গত চার বছর এ ক্ষমতা ব্যবহার করে উৎকোচের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। বিপুল অর্থ কামিয়েছেন, পরিচয় দিতেন গোপালগঞ্জের বাসিন্দা। আওয়ামী লীগ, ছাত্র-যুবলীগের নেতাকর্মীদের দিতেন উপঢৌকন। তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টাইমলাইন জুড়ে কেবল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে ছবি, যদিও ক্ষমতার পালাবদলের পর সব ডিলিটেড! লাইসেন্সের বিনিময়ে গ্রহণ করতেন ঘোষ, তার সহযোগী ছিল সহকর্মী সাহাবুদ্দিন আহমেদ ও কামরুন নাহার। খোঁজ নিয়ে তার বিভিন্ন চাঁদাবাজি ও ঘোষের অহরহ তথ্য পাওয়া গেছে।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।