একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
জামায়াত নেতা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করা হবে না। আমাকে অনেকে ভয় দেখায়— যদি আমরা ক্ষমতায় আসি, পাশের দেশের লোকেরা ঢুকে পড়বে। আমি বলি, আমি দোয়া করি তারা ঢুকুক। ঢুকলেই আমাদের সেই বদনাম যাবে, যা ১৯৭১ সালে মিথ্যাভাবে চাপানো হয়েছে। তখন আমরা প্রকৃত স্বাধীনতার যোদ্ধা হিসেবে নিজেদের প্রমাণের সুযোগ পাব। কমপক্ষে ৫০ লাখ যুবক ভারতের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধ করবে।’ তাহের বলেন, ‘কমপক্ষে ৫০ লাখ যুবক ভারতের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধ করবে। এদের এক ভাগ গেরিলা যুদ্ধে যাবে। ঘোড়া নামলেই লাঠি দিয়ে ধরবে। লাঠি জায়েজ না নাজায়েজ? আমি সবসময় জায়েজ কথাই বলি। ঘোড়া থেকে তারা নামতে পারবে না। বাকি অর্ধেক বিস্তৃত এলাকায় চলে যাবে, পুরো রিজিয়নে স্বাধীনতার যুদ্ধ শুরু হবে। রাসূল (সা.)-এর গাজওয়া সম্পর্কিত যে হাদিস আছে, সেটার বাস্তবায়নের মহাপরিকল্পনা হবে।’ আরও বলেন, আওয়ামী লীগ ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না, বরং সহযোগিতা করবে। আরেক বড় দল আছে তারাও সহযোগিতা করবে না, কিন্তু যুদ্ধ করার মতো সংগঠিতও নয়। তখন সংগঠিত শক্তি কে হবে? আমরা হবো। তখন আমরা হবো খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশকে কেউ গ্রাস করতে পারবে না। ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্রকৃতি রক্ষা করা গেলে বাংলাদেশ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য আরও আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হবে। বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৫ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, পর্যটন খাতকে এগিয়ে নিতে হলে পরিকল্পিত নগরায়ন, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, নিরাপদ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। তরুণ সমাজকে প্রকৃতিনির্ভর পর্যটনের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে সরকার ইতোমধ্যে নানা উদ্যোগ নিয়েছে। রিজওয়ানা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তুলে ধরে বলেন, সিলেটের চা-বাগান, কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত, সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন কিংবা পাহাড়ি অঞ্চলের জলপ্রপাত এসব আমাদের অমূল্য সম্পদ। এই সম্পদ রক্ষা করতে পারলেই টেকসই পর্যটন নিশ্চিত হবে।
বাংলাদেশ সফররত ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বৈঠকে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম এবং নির্বাচনের পরবর্তী ফলো-আপ প্রক্রিয়াসহ নানা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে বিএনপি নেতারা প্রতিনিধি দলকে একটি নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য সব রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করার ওপর জোর দেন এবং এই বিষয়ে তাদের দলের অবস্থান পরিষ্কারভাবে তুলে ধরেন। ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও ফলো-আপ বিশেষজ্ঞ রিকার্ডো চেলেরি, মেটে বাক্কেন ও ম্যানুয়েল ওয়ালি। অন্যদিকে, বিএনপির পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং শামা ওবায়েদ।
ইসি আবুল ফজল মো: সানাউল্লাহ বলেছেন, পক্ষপাতিত্বমূলক কোনও নির্দেশনা নির্বাচন কমিশন থেকে দেবে না। আইন অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। সানাউল্লাহ বলেন, যে সব কারণে দেশে জুলাই অভ্যুত্থান ঘটেছে তার অন্যতম কারণ হচ্ছে নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙে পড়া। নির্বাচনের নামে প্রহসনের রীতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। মাঠ পর্যায়ের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এসময় ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, অতীতের যে কোনও নির্বাচনের চেয়ে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে চ্যালেঞ্জিং। তবে সবচেয়ে বেশী চ্যালেঞ্জিং এআই’র অপব্যবহার রোধ ও প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ।
সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, নির্বাচন কমিশন কারো পক্ষে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দেবে না। আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে কমিশন। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে কমিশন। একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন জাতিকে উপহার দেয়া হবে। এ বিষয়ে কমিশনের ওপর প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমরা এই আস্থা ধরে রাখতে চাই। এ সময় ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, কমিশনের মেরুদণ্ড সোজা রয়েছে। ভোট সুষ্ঠু করতে শতভাগ পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করবে কমিশন। ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, অতীতের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। এর মধ্যে এআই অপব্যবহার রোধ ও প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ অন্যতম।
আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।