সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।
আজারবাইজান থেকে তুরস্কগামী একটি সি-১৩০ সামরিক কার্গো বিমান মঙ্গলবার আজারবাইজান-জর্জিয়া সীমান্ত এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। বিমানে ২০ জন তুর্কি সেনা সদস্য ছিলেন, তবে এখনো কোনো হতাহত বা জীবিত উদ্ধারের তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। দুর্ঘটনার পর আজারবাইজান ও জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান গভীর শোক প্রকাশ করে জানান, ধ্বংসাবশেষে পৌঁছানোর কাজ চলছে। তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও যোগাযোগ দপ্তরের প্রধান জর্জিয়ার কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করছেন। আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ ও প্রধানমন্ত্রী আলি আসাদভ তুরস্ককে সমবেদনা জানিয়েছেন এবং উদ্ধার অভিযানে সহায়তা দিচ্ছেন। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু হয়েছে।
আজারবাইজান-জর্জিয়া সীমান্তে তুর্কি সামরিক বিমান বিধ্বস্ত, উদ্ধার ও তদন্ত কার্যক্রম চলছে
সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাসিক বেতন থেকে উৎসে আয়কর কর্তন বাধ্যতামূলক করেছে। হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের (সিজিএ) দপ্তর ১০ নভেম্বর এক নির্দেশনা জারি করে জানায়, আয়কর আইন-২০২৩ অনুযায়ী পুরুষ কর্মচারীর মাসিক মূল বেতন ২৬,৭৮৫ টাকা এবং নারী কর্মচারীর ৩০,৩৫৭ টাকার বেশি হলে তাদের আয় করমুক্ত সীমা অতিক্রম করছে। ফলে বেতন বিল প্রস্তুতের সময় উৎসে কর কর্তন করতে হবে। ট্রেজারি রুলস এসআর ১২৫ অনুযায়ী কর কর্তনের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট উত্তোলন কর্মকর্তার ওপর বর্তাবে। দেশের সব প্রধান হিসাব ও অর্থ কর্মকর্তা, বিভাগীয় ও জেলা হিসাব নিয়ন্ত্রক এবং উপজেলা হিসাব কর্মকর্তাদের নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য বলা হয়েছে। এই নির্দেশনা অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ ও এনবিআরের ৭ অক্টোবরের চিঠির সূত্রে জারি করা হয়েছে, যেখানে উৎসে কর কর্তনের বিষয়টি স্পষ্টভাবে উল্লেখ ছিল।
সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাসিক বেতন থেকে উৎসে আয়কর কর্তন বাধ্যতামূলক করেছে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিবিসির বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন। অভিযোগ, প্যানোরামা তথ্যচিত্রে তার এক ভাষণ ভুলভাবে সম্পাদনা করে এমনভাবে দেখানো হয়েছে যেন তিনি সমর্থকদের ক্যাপিটল হিলে হামলা করতে উস্কে দিচ্ছেন। গত বছরের মার্কিন নির্বাচনের আগে তথ্যচিত্রটি প্রচারিত হয়েছিল। বিবিসি জানিয়েছে, তারা ট্রাম্পের আইনি হুমকির চিঠি পেয়েছে। চেয়ারম্যান সমির শাহ বলেছেন, ট্রাম্প মামলাপ্রবণ ব্যক্তি, তাই বিবিসি আইনি প্রস্তুতি নিচ্ছে। এরই মধ্যে মহাপরিচালক টিম ডেভি ও সংবাদ বিভাগের প্রধান ডেবোরাহ টারনেস পদত্যাগ করেছেন, যা বিবিসির সম্পাদকীয় কার্যক্রম নিয়ে আরও প্রশ্ন তুলেছে। ট্রাম্পের আগের বেশ কয়েকটি মামলা আদালতে খারিজ হয়েছে, কিন্তু এবারের পদক্ষেপ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও দায়বদ্ধতা নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিবিসির বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি) আগামী বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে। ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, সংলাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর তালিকা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সংলাপে আরপিও ও আচরণবিধির সাম্প্রতিক সংশোধন, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন এবং দলগুলোর নিজস্ব প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হবে। নতুন আচরণবিধিতে পোস্টার ও প্লাস্টিকজাত সামগ্রী নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তবে ফেস্টুন, লিফলেট ও ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড ব্যবহারের অনুমতি থাকবে। একই দিনে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত লকডাউন কর্মসূচি থাকলেও ইসি নির্ধারিত সময়েই সংলাপ আয়োজনের সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে। গণভোট বিষয়ে কোনো নির্দেশনা এখনো কমিশনে পৌঁছায়নি বলে তিনি জানান।
নির্বাচনী আচরণবিধি ও সহযোগিতা নিয়ে বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
ইরান ঘোষণা করেছে যে তারা পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সীমান্ত উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে টেলিফোন আলাপে এ প্রস্তাব দেন। আরাঘচি বলেন, তেহরান প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে স্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করতে আগ্রহী। তিনি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সংলাপ ও পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানোর ওপর জোর দেন। দুই দেশের নেতৃত্ব আঞ্চলিক শান্তি ও টেকসই স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার বিষয়ে একমত হন। আলাপে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, আঞ্চলিক পরিস্থিতি ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতেও বিস্তারিত আলোচনা হয়। আরাঘচি সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আঞ্চলিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদারের আহ্বান জানান।
ইরান ঘোষণা করেছে যে তারা পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সীমান্ত উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত
আমেরিকার রক্ষণশীল রাজনৈতিক শিবিরে, বিশেষ করে খ্রিস্টান ইভানজেলিক্যালদের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি দীর্ঘদিনের অটল সমর্থনে ফাটল দেখা দিয়েছে। গাজা যুদ্ধ ও প্রভাবশালী রক্ষণশীল নেতাদের প্রকাশ্য সমালোচনার ফলে এই পরিবর্তন আরও স্পষ্ট হচ্ছে। ট্যাকার কার্লসন, ক্যান্ডেস ওভেন্স ও মারজরি টেলর গ্রিনের মতো ব্যক্তিত্বদের মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ইসরায়েলবিরোধী মনোভাব বাড়িয়েছে। পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপে দেখা গেছে, ৫০ বছরের নিচের রক্ষণশীলদের মধ্যে ইসরায়েলবিরোধী মনোভাব তিন বছরে ৩৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫০ শতাংশে পৌঁছেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তরুণ প্রজন্মের এই মানসিক পরিবর্তন ভবিষ্যতে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি ও ইসরায়েলের প্রতি সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তায় প্রভাব ফেলতে পারে।
গাজা যুদ্ধের প্রভাবে মার্কিন রক্ষণশীল ও ইভানজেলিক্যালদের ইসরায়েল সমর্থন কমছে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, ভারতীয় কোম্পানি আদানি পাওয়ারের বকেয়া পরিশোধে বাংলাদেশ সরকার চলতি মাসের মধ্যেই ১০০ মিলিয়ন ডলার আংশিকভাবে প্রদান করবে। কয়লার মূল্য নির্ধারণ, বিলম্ব জরিমানা এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ ও আদানির মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে। পাশাপাশি আদানির দুর্নীতি অভিযোগসংক্রান্ত একটি রিট হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকায় সরকার সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধের পরিবর্তে “অন প্রটেস্ট” ভিত্তিতে আংশিক অর্থ দিতে যাচ্ছে। সম্প্রতি আদানি বাংলাদেশকে ৪৯৬ মিলিয়ন ডলার বকেয়া আদায়ের আল্টিমেটাম দিয়ে ১০ নভেম্বরের মধ্যে পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে। তা না হলে ১১ নভেম্বর থেকে ভারতের ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত ১,৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন প্লান্ট থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুঁশিয়ারি দেয় কোম্পানিটি। বাংলাদেশ এই অঙ্কের সঙ্গে একমত নয়; তাদের দাবি প্রকৃত বকেয়া ২৬২ মিলিয়ন ডলার। মূল পার্থক্য তৈরি হয়েছে কয়লার আন্তর্জাতিক বাজারদর বনাম ইন্দোনেশিয়ান ইনডেক্স নিয়ে। চুক্তির ধারা অনুযায়ী সময়মতো অর্থ পরিশোধ না হলে আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ স্থগিতের অধিকার রয়েছে, এমনকি সরবরাহ বন্ধ থাকলেও ক্যাপাসিটি পেমেন্ট পাওয়ার সুযোগ থাকে। ২০১৭ সালে স্বাক্ষরিত ২৫ বছরের বিদ্যুৎ ক্রয়চুক্তি নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি ইতোমধ্যে বিভিন্ন অসঙ্গতি চিহ্নিত করেছে। ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, অনিয়ম প্রমাণিত হলে চুক্তি বাতিল করা হবে।
বকেয়া নিয়ে বিরোধের মধ্যেই আদানিকে ১০০ মিলিয়ন ডলার আংশিক পরিশোধে প্রস্তুত বাংলাদেশ
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রথমবারের মতো নির্বাচনী প্রচারণায় পোস্টার ব্যবহারে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। সোমবার রাতে গেজেট আকারে প্রকাশিত নতুন বিধিমালা নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ এবং ২০০৮ সালের আচরণবিধির সঙ্গে সমন্বয় করে তৈরি করা হয়েছে। পরিবেশ দূষণ কমানো ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যেই পোস্টার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ২০টি বিলবোর্ড, ব্যানার বা ফেস্টুন ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া ড্রোন ব্যবহার ও বিদেশে প্রচারণা চালানোতেও সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি আরও কঠোর করা হয়েছে এবং অসৎ উদ্দেশ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে প্রচারণা চালানো সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। প্রার্থীদের ইসিতে আচরণবিধি মেনে চলার অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হবে এবং সব প্রার্থীকে একই মঞ্চে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করতে হবে। বিধিমালা ভঙ্গ করলে সর্বোচ্চ ছয় মাস কারাদণ্ড, দেড় লাখ টাকা জরিমানা এবং গুরুতর লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতাও ইসিকে দেওয়া হয়েছে।
ইসি দেশজুড়ে পোস্টারবিহীন কঠোর নির্বাচনী প্রচারণার নিয়ম কার্যকর করেছে
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) ধীরে ধীরে এমন একটি নীতি গ্রহণের দিকে এগোচ্ছে, যা ট্রান্সজেন্ডার নারী অ্যাথলেটদের নারী বিভাগে প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দিতে পারে। বিভিন্ন সূত্র জানাচ্ছে, নতুন আইওসি প্রেসিডেন্ট কির্সটি কভেন্ট্রির “নারী ক্যাটাগরি সুরক্ষা” প্রতিশ্রুতির ফলে আগামী ছয় থেকে ১২ মাসের মধ্যেই এ ধরনের নীতি কার্যকর হতে পারে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্ভাব্য দ্বন্দ্বও এড়াতে পারে, যিনি এরই মধ্যে ট্রান্সজেন্ডার নারীদের নারী খেলায় অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। তবে আইওসির অভ্যন্তরে ডিএসডি (DSD) অ্যাথলেটদের বিষয় নিয়ে মতভেদ রয়েছে—যারা জন্মের সময় নারী হিসেবে নিবন্ধিত হলেও তাদের পুরুষ ক্রোমোজোম বা টেস্টোস্টেরন মাত্রা রয়েছে। বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স ইতোমধ্যেই তাদের নারী বিভাগ থেকে নিষিদ্ধ করেছে, যদিও ফিফা এখনও তাদের অনুমতি দেয়। সম্প্রতি আইওসি সদস্যদের সামনে উপস্থাপিত একটি বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যালোচনায় পুরুষ বয়ঃসন্ধির স্থায়ী শারীরিক প্রভাব তুলে ধরা হয়। জল্পনা বাড়লেও আইওসি বলেছে, এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) বর্তমান প্রেসিডেন্ট কির্সটি কভেন্ট্রি
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কার্যালয়ের সামনে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করা হলে একটি বিস্ফোরিত হয় এবং আরেকটি অবিস্ফোরিত অবস্থায় পড়ে থাকে। ঘটনার পরপরই সেখানে আগে থেকে থাকা পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে এবং অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়। এনসিপির মিডিয়া সেল সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন জানান, ককটেল নিক্ষেপে জড়িত হামলাকারীদের মধ্য থেকে একজনকে দলীয় নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থলেই ধরে ফেলেছে। পরে তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পুলিশ জানায়, আটক হামলাকারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং হামলার উদ্দেশ্য ও পেছনের পরিকল্পনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অবিস্ফোরিত ককটেলটি উদ্ধার করে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল সুরক্ষায় নিয়েছে।
রাতের বিস্ফোরণে এনসিপি কার্যালয়ের সামনে এক হামলাকারীকে ধরেছে দলীয় নেতাকর্মীরা
আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।