একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষকরাও শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপাচার্যের মৌখিক আশ্বাসে আন্দোলনরত শিক্ষকরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন। শিক্ষকরা জানান, শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক ও রাকসু সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে শাটডাউন কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন তারা। তবে অতি দ্রুত লাঞ্ছিতের ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এরআগে, গতকাল বুধবার রাবি অফিসার্স সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেনও জানান, প্রশাসনের আশ্বাসে ৭ কার্যদিবস সময় দিয়ে কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দাবি না মানা হলে ফের কঠোর কর্মসূচির দেয়া হবে।
পর্যটন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী পহেলা নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য সেন্টমার্টিন খুলে দেয়া হবে। সচিব নাসরীন জাহান বলেন, প্রতিদিন ২ হাজার পর্যটক সেন্টমার্টিনে যেতে পারবে। তবে প্রথম দুই মাস দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসতে হবে। শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে দ্বীপটিতে রাত্রিযাপন করতে পারবেন পর্যটকরা। এদিকে বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা শেখ বশীর উদ্দিন বলেন, পর্যটন শিল্পের জন্য নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে। সামগ্রিকভাবে উন্নতি হলে পর্যটন শিল্পও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। আরও বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল কবে চালু হবে সেটি এখনো ঠিক হয়নি। আমাদের প্রচেষ্টার কমতি শেষ নেই। এখানে ২১ হাজার কোটি টাকা সরকার বিনিয়োগ করেছে। যত দ্রুত সম্ভব চালু করতে কাজ করে যাচ্ছি।
ফজলুর রহমান বলেছেন, ফেব্রুয়ারি মাসে ইলেকশন হবে, এটা আমি নব্বই পার্সেন্ট বিশ্বাস করি না। যদিও আমার দল বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, এই ইলেকশনটা হলে পরে ডাকসুতে যেরকম ডাইস বানাইছিল, এরকম ডাইস বানিয়ে রেখে দেবে। জামায়াতের পক্ষে ডাইস বানিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে সব জায়গাতে। কাজেই ইউনূস সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। কারণ, ইউনূসের একটা রাজনৈতিক দল আছে, মাথায় হাত দিয়ে বলে তুই হবি প্রধানমন্ত্রী। যে মেম্বার হতে পারবে না তারে প্রধানমন্ত্রী বানায় ইউনূস। আবার ইউনূস বানায় বললে একটু বেশি বলা হয়ে যাবে। ফজলু বলেন, ‘ইউনূসের যে পিএস আছে, বাশের চেয়ে কঞ্চির দৌড় বেশি। তার যে প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম বলেছেন, আপনি (নাহিদ) হবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আগেই প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে রাখছে।’ এই নেতা বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে হলো রাতের সম্পর্ক। রাতের সম্পর্কটা বড় খারাপ। তারেক রহমান দেখবেন যে ইউনূস হলো তারেক রহমানের দিনের বন্ধু, আর শফিকুর রহমান হলেন ইউনূসের রাইতের বন্ধু। রাইতের বন্ধুর প্রতি মায়া বড় বেশি।’ ফজলু বলেন, ‘আমি ইউনূসের অধীনে কোনো নির্বাচন চাই না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে তিন মাসের জন্য। ওই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন হবে। আইন অনুযায়ী গঠিত হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার অ্যাডভাইজারদের নিয়ে ১২০ দিনের মধ্যে একটা নির্বাচন করবে।’
বাগছাস রংপুর মহানগর শাখার আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ ইমতির সাংগঠনিক সদস্যপদ স্থগিত করেছে সংগঠনটি। সংগঠনের যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) মাহফুজুর রহমান জানান, সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে। একই সঙ্গে অভিযোগের তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্য সচিব জাহিদ আহসানের কাছে। ইমতিয়াজ আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত ৪ সেপ্টেম্বর রংপুর মহানগরীর হারাটি উচ্চ বিদ্যালয়ের একটি শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে তিনি অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে মারধর করেন। ওই বিদ্যালয়ের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি তিনি নিজেই। এ ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক থানায় সাধারণ ডায়েরি করলেও ভুক্তভোগীরা আইনি প্রতিকার না পাওয়ায় বিষয়টি মঙ্গলবার প্রকাশ্যে আসে। এদিকে ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, আমি ছয় মাস ধরে স্কুলে পরিশ্রম করছি, যাতে বাচ্চারা ভালো ফল করে। এজন্যই একটু রাগারাগি বা শাসন করেছি। ৯৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর কোনো অভিযোগ নেই। বিষয়টি অতিরঞ্জিত করা হয়েছে এবং পরে মীমাংসাও হয়েছে। তিনি লেখেন, বিষয়টি যেন ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হয়।
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে শেখ হাসিনার মতো আরেকটি ফ্যাসিস্ট বা দুর্বল সরকার তৈরি হতে পারে। এমনটা হলে দেশ স্থায়ীভাবে অস্থিতিশীল হবে। তিনি বলেন, পিআর চাওয়ার একটি উদ্দেশ্য হলো বেশী সিট পাওয়া। আরেকটি হচ্ছে দেশে অনৈক্য ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা, যাতে মেজোরিটি পার্টি ক্ষমতায় না আসতে পারে। যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক। আরও বলেন, কোন পদ্ধতি ভোট হবে তা সংবিধানে স্পষ্টভাবে বলা আছে। সংবিধানে প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের কথা বলা রয়েছে। তা জানতে জামায়াতকে সংবিধানে খুলে দেখতে হবে। কোন রাজনৈতিক দলের অসাংবিধানিক, অরাজনৈতিক, অবৈধ কোনো আবদার মেনে জাতিকে বিপদে ফেলা যাবে না। এই সরকার সাংবিধানিক সরকার। তাই সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করে আইনানুগভাবে সরকারকে চলতে হবে। সালাহউদ্দিন বলেন, দেখা গেছে ৫৬ শতাংশ মানুষ পিআর কী বুঝে না। কিন্তু তারা বলছে ৭০ শতাংশ মানুষ পিআর চায়। এগুলো বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।
আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।