একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
ইসি আবুল ফজল মো: সানাউল্লাহ বলেছেন, পক্ষপাতিত্বমূলক কোনও নির্দেশনা নির্বাচন কমিশন থেকে দেবে না। আইন অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। সানাউল্লাহ বলেন, যে সব কারণে দেশে জুলাই অভ্যুত্থান ঘটেছে তার অন্যতম কারণ হচ্ছে নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙে পড়া। নির্বাচনের নামে প্রহসনের রীতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। মাঠ পর্যায়ের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এসময় ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, অতীতের যে কোনও নির্বাচনের চেয়ে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে চ্যালেঞ্জিং। তবে সবচেয়ে বেশী চ্যালেঞ্জিং এআই’র অপব্যবহার রোধ ও প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ।
সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, নির্বাচন কমিশন কারো পক্ষে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দেবে না। আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে কমিশন। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে কমিশন। একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন জাতিকে উপহার দেয়া হবে। এ বিষয়ে কমিশনের ওপর প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমরা এই আস্থা ধরে রাখতে চাই। এ সময় ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, কমিশনের মেরুদণ্ড সোজা রয়েছে। ভোট সুষ্ঠু করতে শতভাগ পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করবে কমিশন। ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, অতীতের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। এর মধ্যে এআই অপব্যবহার রোধ ও প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ অন্যতম।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে শুক্রবার রাতে ভাষণ রেখেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার এ ভাষণে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ব্যাপারে জোরালো বার্তা থাকায় দলের পক্ষ থেকে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে আমাদের অন্তত কোনো সংশয় নেই। আমরা যারা রজনৈতিক দলগুলো আছি আমাদের কোনো সংশয় নেই। আমরা কনভিন্সড ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। তিনি বলেন, আমরা অত্যন্ত খুশি এজন্য যে, প্রথমবারের মতো বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে তিনি সরকারের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে জাতিসংঘে নিয়ে এসেছিলেন। সেখানে তার মূল উদ্দেশ্য ছিল জাতির যে ঐক্য সেটিকে প্রকাশ করা। যেটা ইউনিক একটা এফোর্ট। আমরা তাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি। আমাদের নেতা তারেক সেজন্য এটিকে সমর্থন করেছেন। মহাসচিব বলেন, আমরা নিম্নকক্ষ পিআরের পক্ষে নই। আমরা ওপরের দিকেও পিআরের কথা বলিনি। তবে, সেগুলো পরবর্তীতে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের তোপের মুখে পড়েছেন ডা. সাবরিনা। তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন অভিযোগে সেখান থেকে চলে যেতে বাধ্য হন। জিয়া উদ্যানে বাকবিতণ্ডার ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তাতে দেখা যায়, জিয়াউর রহমানে কবরে শ্রদ্ধা জানাতে নরসিংদী জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ব্যানারে ডা. সাবরিনাসহ বেশ কয়েকজন অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় ছাত্রদলের নেতা আকরাম কয়েকজন নেতাকর্মী নিয়ে সেখানে আসেন। আকরাম ডা. সাবরিনার পরিচয় জানতে চান। জবাবে সাবরিনা বলেন, আমি কেন্দ্রীয় কমিটির এক নম্বর সদস্য। এরপর ছাত্রদলের ওই নেতা বলেন, বিএনপি থেকে একটি প্রেস দেয়া হয়েছে। আপনার তো এখানে আসার কথা না। আপনি আওয়ামী লীগের সময় শেখ হাসিনাকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন। সাবরিনা বলেন, শেখ হাসিনাকে নিয়ে আমি কখনো কোনো স্লোগান দেননি। প্রমাণ চান তিনি। একপর্যায়ে আকরাম সাবরিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনাকে এখান থেকে চলে যেতে হবে। এতে অসম্মতি জানিয়ে সাবরিনা বলেন, জিয়ার মাজার সবার। একপর্যায়ে গাড়িতে করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন সাবরিনা।
ভারতের আলোচিত পরিবেশ কর্মী সোনাম ওয়াংচুককে গ্রেফতারের পর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে লাদাখের বিভিন্ন এলাকায়। ওয়াংচুকের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। আজ সকাল থেকেই লেহ’সহ বিভিন্ন এলাকায় নেয়া হয় কড়া নিরাপত্তা। এর আগে, শুক্রবার গ্রেফতার করা হয় বহুল আলোচিত শিক্ষক ও সমাজকর্মী সোনাম ওয়াংচুককে। লাদাখকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদার দাবিতে অনশন করছিলেন তিনি। মূলত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এবং নেপালের আদলে ভারতের লাদাখেও আন্দোলনে নেমেছে জেন-জিরা। লাদাখকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদার দাবিতে চলছে এই আন্দোলন। গত বুধবার সহিংসতায় চারজন নিহত ও অন্তত ৫০ জন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।