একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
এনবিআর জানিয়েছে, ২০২৫ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে রাজস্ব আদায়ে ২১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের আগস্ট মাসে মোট আদায়ের পরিমাণ ২৭,১৭৪ কোটি টাকা। বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের একই মাসে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল ২৩,০৮৯.৩৭ কোটি টাকা। চলতি বছর আগস্ট গত বছর একই সময়ের তুলনায় ৪,০৮৪.৫ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। অর্জিত প্রবৃদ্ধির হার ১৮ শতাংশ। গত জুলাই-আগস্ট দু’মাসে মোট রাজস্ব আদায় হয়েছে ৫৪,৪২৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের একই সময়ে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল ৪৫,০০৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ এ বছরের জুলাই-আগস্ট রাজস্ব আদায়ে ২১ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এ বছর আগস্টে স্থানীয় পর্যায়ের মূসক আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ৩৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ। আয়কর ও ভ্রমণ করের ক্ষেত্রে গত আগস্ট মাসের প্রবৃদ্ধির হার ২৪ দশমিক ১৭ শতাংশ। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের আগস্ট মাসে আমদানি ও রপ্তানি খাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৭,৬৪৭ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের আগস্ট ২০২৪ মাসে এই খাতে আদায় ছিল ৮,০০৭ দশমিক ৬২ কোটি টাকা।
জিওপি নেতা রাশেদ খান লিখেছেন, গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপি একীভূত হওয়ার ইতিবাচক আলোচনা হচ্ছে। তবে পুরো প্রক্রিয়া ভেস্তে দেওয়ার প্রচেষ্টাও থেমে নেই। তারুণ্য ঐক্যবদ্ধ হলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন শক্তির নবজন্ম হবে। এই উপলব্ধিবোধ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মধ্যে থাকা উচিত। প্রণয় হয় উভয় পক্ষের কাছাকাছি আসা ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এরপর একে অন্যকে ছাড় দেওয়ার মাধ্যমে সেই সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে হয়। তিনি লেখেন, দুটি দলের মধ্যে যে সম্পর্ক তৈরি হতে চলেছে, এটাকে বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদ উভয় দলের নেতাকর্মীদের। সব পক্ষ দায়িত্বশীল আচরণ না করলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বহু মানুষের স্বপ্ন। এনসিপি গঠনের আগেও ঐক্য প্রক্রিয়া নিয়ে প্রচেষ্টা ছিল। নতুনভাবে সেটি আবার আলোচনায়। এবার বাস্তবায়ন না হলে জনগণ আমাদের সব পক্ষকে ধোঁকাবাজ মনে করবে। ন্যায্য ও সাম্যতার ভিত্তিতে একীভূত হওয়ার বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদ অত্যন্ত ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। এ ক্ষেত্রে দল ও অঙ্গসংগঠনের সবাইকে মন্তব্য করার বিষয়ে সচেতন থাকার অনুরোধ করেন রাশেদ।
বিএনপি নেতা খোন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আগামী নির্বাচনে দেশের মানুষের রায়ে বিএনপি ক্ষমতায় যেতে পারলে কুমিল্লা নামে বিভাগ বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন কুমিল্লা জেলার রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতারা। মোশাররফ বলেন, কুমিল্লা তো বিভাগ করতেই হবে। প্রশাসনিক প্রয়োজনে করতে হবে এবং কুমিল্লার বাইরে অন্য কোনো নাম কুমিল্লার জনগণ মেনে নেবে না। একই সময় এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের দাবি আদায়ে কুমিল্লার সব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে নিয়ে কমিটি গঠন করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে গেলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেই কুমিল্লা নামে বিভাগ প্রতিষ্ঠা সম্ভব। প্রয়োজনে আন্দোলন হবে।
অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশকারীদের বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে মার্কিন প্রশাসন। দেশটি বলছে, এমন কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক অপরাধ ও বৈশ্বিক নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। সোমবার ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজ থেকে বলা হয়, সীমান্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে বাস্তুচ্যুতি, শোষণ এবং প্রাণহানির মতো ঘটনা বন্ধ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে অবৈধ অভিবাসনের অবসান সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করছে।
চসিক মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, আমাদের তিনটা প্রজেক্ট এখনো এলজিআরডি মিনিস্ট্রিতে আছে। অ্যাডভাইজার সাহেব যখন দেখেন যে এটা একটা প্রজেক্ট, উনি ফাইলটা আর মিনিস্ট্রিতে রাখেন না, ঘরে নিয়ে যান। মিনিস্ট্রি থেকে ফাইল গায়েব হয়ে যায়। এই ইউকের প্রজেক্টটা আমি আর করতে পারিনি। জাপান ‘অ্যাজ ওয়েল অ্যাজ’ কোরিয়ার প্রজেক্টও। এটা শুধু চট্টগ্রাম সিটির ব্যর্থতা নয়, এটা রাষ্ট্রের ও সরকারের ব্যর্থতা। চারশ কোটি টাকার আমার যে ইন্সট্রুমেন্টের প্রজেক্ট, সেটা ফিন্যান্স মিনিস্ট্রিতে গিয়ে হয়ে গেল ২৯৮ কোটি টাকা। কেটে দিয়ে সেখানে বলে দিল, আমাদের ১৬০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে ৫ শতাংশ সুদে। প্রত্যেক মন্ত্রণালয়ে যাচ্ছি। প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি। আমি কোথায় যাব? আরও বলেন, ‘আমি ফেইল করলাম মানে রাষ্ট্র ফেইল করল। একদম স্ট্রেইট ফেইল করল। এখানে যে উপদেষ্টাকে পাঠানো হল, মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, আমি উনার সঙ্গে অনেকবার কথা বলেছি। অনুরোধ করলাম। সবশেষে তিনি বললেন, প্রথমে জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান হয়ে যাক, তারপর আপনি সেটা পাবেন। আমার ৫০-৬০ শতাংশ জলাবদ্ধতার সমস্যা ইতিমধ্যে সমাধান হয়েছে। এখনো আমি সেটা পাচ্ছি না। একই সময় ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব বলেন, ‘আমরা সব মিনিস্ট্রি, ফাইন্যান্স মিনিস্ট্রির সঙ্গে মারামারি করি। আমরা চাইলে বাজেটটা পাই না। যেই বাজেটটা পাওয়া গেছে, যেহেতু মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশ, আপনাকে যদি ৫ শতাংশ দিয়ে থাকে তাহলে আপনি প্লিজ এই ফান্ডটা নিবেন এবং চট্টগ্রামের মানুষকে বঞ্চিত না করে এই ফান্ডটা দিয়ে কাজ শুরু করবেন।’
আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।