Web Analytics

১৯৬৭ সালের পর সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন। সিরিয়া টিভি জানিয়েছে, আল-শারার সঙ্গে চারজন মন্ত্রী রয়েছেন। এই সফরে সিরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনার সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে-যার মধ্যে ওয়াশিংটনে দূতাবাস পুনরায় চালু করাও অন্তর্ভুক্ত। ২৪ সেপ্টেম্বর আল-শারা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন। অধিবেশনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সিরিয়ার নেতার মধ্যে একটি বৈঠকের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। রয়টার্স বলছে, আল কায়েদার সাবেক নেতা শারার মাথার দাম এক সময় ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে গত মে মাসে রিয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে আল-শারার বৈঠককে বড় কূটনৈতিক অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওই বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার ওপর বেশিরভাগ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। একইসঙ্গে ঐক্যবদ্ধ ও স্থিতিশীল সিরিয়া গঠনে দামেস্কের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।

Card image

গতকাল রাত থেকে ঢাকায় অঝোর ধারায় বৃষ্টি পড়ছে। একটানা মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরীর অনেক এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সোমবার সকাল ৭টা পর্যন্ত একটানা বৃষ্টির সঙ্গে ছিল বজ্রপাত। তুমুল বৃষ্টিতে রাজধানীর মিরপুর, গ্রিনরোড, মোহাম্মদপুর, বিমানবন্দর এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়। এতে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ অফিসগামী মানুষকে পড়তে হয় ভোগান্তিতে। পানি ঢুকে পড়ায় অনেক স্থানে যানবাহন বিকল হয়ে যেতে দেখা গেছে। রিকশা ও সিএনজি চালিত অটোরিকশায় বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয় ঢাকা ও এর পাশ্ববর্তী এলাকায় আজ আকাশ মেঘলা থাকবে। সারাদিন থেমে থেমে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

Card image

কক্সবাজার টেকনাফের গহীন পাহাড়ে অপহরণ ও মানব পাচারকারী চক্রের আস্তানায় যৌথ অভিযান চালিয়েছে বিজিবি ও র‍্যাব। এ সময় অপহরণের শিকার ও সাগরপথে মালয়েশিয়ায় পাচারের জন্য জড়ো করা অন্তত ৮০ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়। তবে যৌথবাহিনীকে লক্ষ্য করে পাহাড় থেকে গুলি ও পাথর নিক্ষেপ করে চক্রটি। এ নিয়ে লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে মানব পাচার, অপহরণ ও মুক্তিপণ বাণিজ্য বেড়েই চলেছে । এসব বন্ধে সবসময় সক্রিয় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফে বিজিবি ও র‍্যাবের যৌথ অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় রাজারছড়া গহীন পাহাড়ি এলাকায় একটি আস্তানা ঘিরে ফেলে যৌথবাহিনী। অভিযানে ২টি দেশীয় একনলা বন্দুক, ১টি বিদেশি পিস্তল ও ৩ রাউন্ড এ্যামুনেশন উদ্ধার করা হয়।

Card image

কানাডা-অস্ট্রেলিয়া-যুক্তরাজ্য-পর্তুগাল- প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশগুলোর ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ বলছেন, এই স্বীকৃতি চূড়ান্ত স্বাধীনতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে একটি পদক্ষেপ। তবে ফিলিস্তিনের জনগণকে আরও পথ পাড়ি দিতে হবে। তিনি বলেন, বিশ্বের আরেক প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশ ফ্রান্স শিগগিরই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে জানিয়েছে। এটি হলে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য দেশের মধ্যে চারটিরই স্বীকৃতি পাবে ফিলিস্তিন। উল্লেখ্য, ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে নির্যাতিত ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের মানুষ। ইসরায়েলি আগ্রাসন আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এখানকার দৈনন্দিন বাস্তবতা। এবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদেও গাজায় ইসরাইলের চলমান আগ্রাসন নিয়ে বিতর্ক হবে সদস‍্য দেশগুলোর মধ্যে।

Card image

দামুড়হুদা উপজেলার চিৎলা গ্রামে লাশ আটকে রেখে আদায় করা হয়েছে সুদের টাকা। বিষয়টি অসংখ্য মানুষকে স্তম্ভিত করেছে। চারদিকে উঠেছে নিন্দার ঝড়। গ্রামের নতুনপাড়ার নিয়ামত আলীর ছেলে রাজমিস্ত্রি হারুন মারা গেলে এ ঘটনা ঘটে। পরে এলাকাবাসীর ক্ষোভের আঁচ পেয়ে সুদ কারবারি মর্জিনা পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, লাশ গোসলের সময় প্রতিবেশী মর্জিনা খাতুন দাবি তোলেন হারুনের কাছে তিনি সুদের ১৫ হাজার টাকা পাবেন। ওই টাকা পরিশোধ না করলে লাশ দাফন করতে দেওয়া হবে না। শোকাহত পরিবার লাশ পাশে রেখে টাকার জন্য বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। আশেপাশের মানুষ স্তম্ভিত হয়ে পড়ে এমন ঘটনায়। অবশেষে প্রায় এক ঘণ্টা পর পরিবার বাধ্য হয়ে টাকা মিটিয়ে দেয়। টাকা হাতে পেয়ে মর্জিনা স্থানীয়দের ক্ষোভ ও জনরোষের মুখে পালিয়ে যায়। মারা যাওয়া হারুনের চাচাতো ভাই মানিক বলেন, আমার ভাই গত দেড় মাস আগে মর্জিনা খাতুনের কাছ থেকে ৮ হাজার টাকা ধার নেন। মর্জিনা দাবি করেন ২২ হাজার টাকা সুদের টাকা পাবেন। দাফন শেষে এ বিষয়টি মিটমাট করা হবে জানালে মর্জিনা দাবি করেন টাকা না পেলে লাশ দাফন করতে দেবে না। পরে মিটমাট করে ১৫ হাজার শোধ করা হয়।

Card image

আরো নিউজ দেখতে লগইন করুন


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

analytics