উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, আশেপাশের দেশের তুলনায় বাংলাদেশের রাস্তা নির্মাণের ব্যয় অনেক বেশি, এগুলো কমাতে হবে। রাস্তাঘাট দুর্নীতির একটা বড় ক্ষেত্র। এই দুর্নীতি কমালে এবং দেশের প্রকৌশলীরা যদি দেখেন, তাহলে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণের ব্যয় কমানো সম্ভব। সড়কের ওপর নির্ভরতা কমাতে হবে। রেলপথ, নদীপথ এবং বিমান—এসবের ব্যবহার বাড়াতে হবে। উপদেষ্টা বলেন, ঢাকা শহরে বাইপাস করতে হবে, যাতে বড় শহরকে যানজট থেকে মুক্ত করতে পারি। প্রযুক্তিও পরিবর্তন করতে হবে, যাতে বছর বছর রাস্তা খারাপ না হয়ে যায়। এখানে চীনের ঠিকাদার কাজ করছে। আরও বলেন, মাল্টি-লেভেল প্ল্যান আমরা করছি। এই প্ল্যানের মধ্যে আমরা সবকিছু একত্রে দেখব—সড়কপথ, রেলপথ ও নদীপথ। যেখানে যেটা উপযুক্ত, সেখানে সেটার উপর জোর দেব। উল্লেখ্য, উপদেষ্টা ফলক উদ্বোধন করতে গিয়ে নিজের নাম দেখে ক্ষুব্ধ হন, তিনি বলেন, এইটা কি আমার বাপের টাকায় করছে? কেন আমার নাম!