আন্তঃধর্মীয় সংলাপে ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রদূত আর্চবিশপ কেভিন এস র্যান্ডেল বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে, হলি সি আপনাদের পাশে রয়েছে এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু, ন্যায়সঙ্গত ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়া কামনা করে।' র্যান্ডেল বলেন, হলি সি কোনো রাজনৈতিক দল, সরকার ব্যবস্থা বা ব্যক্তিকে সমর্থন করে না এবং কোনো নির্দিষ্ট নির্বাচনি ফলাফলও কামনা করে না। বাংলাদেশের নাগরিক, প্রায় পাঁচ লাখ খ্রিস্টান, ক্যাথলিক এবং প্রোটেস্ট্যান্ট, অন্যান্য সব নাগরিকের মতোই তাদের বিবেক অনুযায়ী ভোট দেবেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এই ধরনের সংলাপ আশা জাগায় এবং চরমপন্থা, ঘৃণা এবং যুদ্ধে ভরা পৃথিবীতে শান্তি, সংহতি, নিরাময় এবং ন্যায়বিচারের জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে উৎসাহিত করে। আমাদের অবশ্যই সেতুবন্ধন তৈরি করার, ভালো শমরীয় হতে, অন্যদের প্রয়োজনে তাদের কাছে পৌঁছানোর সাহস থাকতে হবে। পোপ ফ্রান্সিসের বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ভ্রমণ স্মরণ করে তিনি পোপ লিও'র রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সমর্থনের কথা জানান। অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপদেষ্টা সিআর আবরার বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভ্যাটিকানের সম্পর্ক শান্তি, সহানুভূতি ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের অভিন্ন মূল্যবোধের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে।