ইউক্রেনের পক্ষে থাকা ২০টিরও বেশি দেশ রাশিয়ার তেল ও গ্যাস বিশ্ববাজার থেকে বাদ দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের যুদ্ধযন্ত্রের অর্থায়ন বন্ধে। লন্ডনে অনুষ্ঠিত ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ সম্মেলন শেষে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেন, মিত্ররা রাশিয়ার যুদ্ধের অর্থের প্রবাহ রুদ্ধ করতে কাজ করছে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বৃহত্তম দুটি তেল কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন লক্ষ্যবস্তু করেছে রাশিয়ার এলএনজি রপ্তানি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার ওপর চাপই যুদ্ধ থামানোর একমাত্র উপায়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আপাতত টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহে রাজি নন। পুতিন সতর্ক করেছেন, রুশ ভূখণ্ডে হামলা হলে প্রতিক্রিয়া হবে ‘ধ্বংসাত্মক’। ইইউ ইউক্রেনকে আর্থিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে, তবে রাশিয়ার ১৪০ বিলিয়ন ইউরো জব্দ করা সম্পদ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়নি।