টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের নাগরিক। তার ট্যাক্স ফাইল ও ব্যাংক একাউন্ট পাওয়া গেছে। এনবিআর তার বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে। এখন ব্রিটিশ আইনেই টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলা হবে। কারণ তিনি মিথ্যা ঘোষণা দিয়েছিলেন। এনবিআরকে দেওয়া নথিতে টিউলিপ বাংলাদেশের অধিবাসী হিসেবে নিজেকে উল্লেখ করেছেন। এই ঘোষণা দিয়ে তিনি ট্যাক্স ফাইল খুলেছেন, রিটার্নও জমা দিয়েছেন। বাংলাদেশে এনবিআরকে দেওয়া নথি তিনি ব্রিটিশ ট্যাক্স ফাইলে দেখাননি। তিনি বাংলাদেশে বসবাসকারী হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যার ফলে বছরে অন্তত ১৮২দিন দেশে থাকতে হতো। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ধারণা, তিনি এই সময় দেশে ছিলেন না, মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। কিন্তু তিনি দাবি করছেন তিনি ব্রিটিশ নাগরিক। এই তথ্যের ফলে সেটি ভুল প্রমাণিত হয়েছে। এই তথ্য দিয়ে টিউলিপের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ আইনেও মামলা করা যাবে। একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের খোঁজ পাওয়া গেছে। যেটির তথ্য দিয়ে তিনি প্লট নিয়েছেন। এর আগে দুদকের আইনজীবী বলেছিলেন, যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট সদস্য টিউলিপ সিদ্দিকের বাংলাদেশি নাগরিকত্ব আছে। যদিও টিউলিপ বলে আসছেন, তার বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নেই।