সরকার একটি বিবৃতিতে বলেছে, ‘সম্প্রতি স্বৈরশাসন ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে, তা সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। এ ব্যাপারে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতোমধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করেছে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবে। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিষয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন সরকার বিবেচনায় রাখছে।’ সে পর্যন্ত সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানিয়ে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়। জানানো হয়, মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’ এছাড়া আব্দুল হামিদের দেশত্যাগের সাথে জড়িতদের বিচারের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।