উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, হাতির সুরক্ষায় প্রাকৃতিক বনগুলোকে ফিরিয়ে আনতে হবে। আর এ কাজ করতে হবে গ্রামীণ জনগণকে সাথে নিয়ে। হাতি দিয়ে খেলা দেখিয়ে উপার্জন বন্ধে বন বিভাগকেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এখনও রাজনৈতিক অগ্রাধিকার পায়নি। হাতির সংখ্যা নির্ধারণের বিষয়ে জোর দিতে হবে। ১০ বছরের পুরোনো গবেষণা দিয়ে হাতি সংরক্ষণ করা যাবে না। আরও বলেন– হাতির প্রজনন, নিয়ন্ত্রণ ও খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। সীমান্তহীন ব্যবস্থাপনা প্রটোকল অবিলম্বে বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তারা। মানুষ ও হাতির মধ্যে সংঘর্ষ কমাতে জনগণকে সচেতন করা ও দায়িত্বশীল বিভাগ চালুর পরামর্শও দিয়েছেন তারা। বন বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসেই অস্বাভাবিকভাবে মারা গেছে অন্তত ১৮টি হাতি। আর গত ৯ বছরে দেশে মারা গেছে ১৪৬টি হাতি। উল্লেখ্য, প্রতি বছর ১২ আগস্ট পালিত হয় বিশ্ব হাতি দিবস।