বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, সস্তা পোলট্রি উৎপাদনে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে দরিদ্র জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ঢাকায় ব্রিটিশ হাই কমিশনের আয়োজিত ‘ফ্লেমিং ফান্ড লেগাসি ইন বাংলাদেশ: ট্যাকলিং এএমআর থ্রু ওয়ান হেলথ অ্যাপ্রোচ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) মোকাবিলার সবচেয়ে কার্যকর উপায়। তিনি অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান এবং আমদানি–রপ্তানিতে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে ডব্লিউটিও নীতিমালা অনুসরণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। ফরিদা আখতার বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে খাদ্য উৎপাদনের পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিক ও কীটনাশক ব্যবহারের সঠিক নিয়ন্ত্রণ জরুরি। যুক্তরাজ্যের ফ্লেমিং ফান্ড ২০২০ সাল থেকে ওয়ান হেলথ পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশের এএমআর নজরদারি জোরদারে সহায়তা দিচ্ছে।