Web Analytics
শীতের শুরুতেই দক্ষিণাঞ্চলের নদনদীগুলো দ্রুত নাব্য হারাচ্ছে, ফলে ঢাকা-বরিশাল ও ঢাকা-পটুয়াখালীসহ গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ নৌরুটগুলোতে চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে ডুবোচর জেগে ওঠায় বড় যাত্রীবাহী লঞ্চগুলোকে ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে, এমনকি কিছু রুটে চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। লঞ্চ মাস্টারদের মতে, নদীপথে নিরাপদ চলাচলের জন্য তিন মিটার গভীরতা প্রয়োজন হলেও অনেক স্থানে এখন পানি রয়েছে মাত্র দেড় মিটার। বিআইডব্লিউটিএ জানিয়েছে, নাব্য সংকট মোকাবিলায় একাধিক স্থানে ড্রেজিং কার্যক্রম চলছে। তবে লঞ্চচালক ও যাত্রীরা প্রতিদিনই চরম ভোগান্তির মুখে পড়ছেন। অভিজ্ঞ যাত্রীরা জানান, আগে অন্তত ২০টি রুটে ২০০ লঞ্চ চলত, এখন তা কমে মাত্র কয়েক ডজন রুটে সীমিত হয়েছে। পরিবেশ সংগঠনগুলো দ্রুত মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন ও টেকসই ড্রেজিংয়ের দাবি জানিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, নাব্য সংকট অব্যাহত থাকলে দক্ষিণাঞ্চলের নৌপরিবহন খাত ধ্বংসের মুখে পড়বে এবং স্থানীয় অর্থনীতি ও যাত্রী পরিবহন ব্যবস্থায় মারাত্মক প্রভাব ফেলবে।

Card image

Related Videos

logo
No data found yet!

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।