জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ‘বিক্ষোভ সর্বাত্মক রূপ ধারণ করা এবং সহিংস হয়ে ওঠার অনেক আগেই সরকার র্যাব, বিজিবি এবং আনসার/ভিডিপি ব্যাটালিয়ন থেকে সশস্ত্র আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করে রেখেছিল, যার লক্ষ্য ছিল স্পষ্টতই সামরিক হস্তক্ষেপ ও প্রাণঘাতি শক্তি প্রয়োগ করা।’ ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত নিরাপত্তা বাহিনী ও সশস্ত্র আওয়ামী লীগ সমর্থকদের দ্বারা সংঘটিত সহিংসতার লক্ষ্য ছিল ‘যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা ধরে রাখা, বেআইনি উপায়ে বিক্ষোভ দমন করা।’ শেখ হাসিনা জুলাইয়ের প্রথম দিকেই বুঝতে পেরেছিল এটা সরকার পতনের কারণ হতে পারে, এজন্য শুরুতেই নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করে কঠোর হওয়ার প্রকাশ্য ইঙ্গিত দিয়েছিল বলে রিপোর্ট করেছে জাতিসংঘের সংস্থাটি।