এনসিপি নেতা আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। জুলাই সনদকে কার্যকর করতে হবে। জুলাই সনদের সংস্কার বাস্তবায়নের দায়িত্বও অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যুগের পর যুগ ধরে যে বঞ্চনার শিকার হয়ে এসেছে, সেই বঞ্চনা থেকে মুক্তির জন্যই আমাদের শহীদেরা জীবন দিয়েছেন। আমাদের আহতরা এখনো পর্যন্ত তাদের অপূর্ণাঙ্গ দেহ নিয়ে আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছেন। সেই আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাতে হবে। আরো বলেন, মৌলিক সংস্কারের প্রয়োজনেই বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে কোনো দলের কর্তৃত্বের মধ্যে আমরা থাকতে দেব না। বাংলাদেশের সচিবালয়ে যে নীতি নির্ধারণ করা হবে, সেই নীতি যেন জনস্বার্থে হয়, সেটা সততার সঙ্গে জনগণের সামনে উপস্থাপন করতে হবে। আখতার বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে নতুন করে গঠন করার জন্য গত বছর এই শহীদ মিনার থেকে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপের ঘোষণা দিয়েছিলেন আমাদের আহ্বায়ক। সেই ধারাকে সমুন্নত রাখতে এনসিপি বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোতে মৌলিক সংস্কারের কথা বলেছে।