অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, লামিয়া মোরশেদ, লুৎফে সিদ্দিকী ও তার বোন হুসনা সিদ্দিকীকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগের বিষয়ে প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। শনিবার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, দৈনিক মানবজমিনের প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সাংবাদিকতার ন্যূনতম নীতি ও পেশাদারিত্ববিহীন এবং এতে রাষ্ট্রদূতের মর্যাদাপূর্ণ পদকে অবমাননাকরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তিনি সংবাদপত্রটিকে প্রতিবেদনটি প্রত্যাহার ও আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখপ্রকাশের আহ্বান জানান। এদিকে লামিয়া মোরশেদও জানিয়েছেন, তিনি কূটনৈতিক পেশায় যাওয়ার কোনো ইচ্ছা প্রকাশ করেননি এবং বর্তমানে তার দায়িত্বেই থাকতে চান। মানবজমিনের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল যে অন্তর্বর্তী সরকার কয়েকজনকে, যার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খানও আছেন, রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।