জিওপি নেতা রাশেদ খান লেখেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্লাটফর্মটা এখন বৈষম্য সৃষ্টির প্লাটফর্মে পরিণত হয়েছে। এটার পবিত্রতা রক্ষায় প্লাটফর্মটির কার্যক্রম স্থায়ীভাবে স্থগিত রাখা দরকার। এই প্লাটফর্মের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে সত্য। কিন্তু ১ বছরে সমন্বয়ক ও ছাত্র প্রতিনিধির পরিচয়ে যেভাবে চাঁদাবাজি, তদবির বাণিজ্য, প্রমোশন ও রদবদল ইত্যাদি হয়েছে, এই প্লাটফর্মের বর্তমান সুনাম ‘মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের’ মত।’ গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী এই প্লাটফর্মের এমন অপমৃত্যু কারও প্রত্যাশিত ছিল না উল্লেখ করে রাশেদ খান বলেন, ‘সার্বজনীন প্লাটফর্ম হিসেবে এটাকে ইতিহাসের পাতায় সংরক্ষিত রাখা দরকার ছিল, যাতে সবাই প্লাটফর্মটিকে ওউন করে।’ এই নেতা বলেন, ‘মনে হচ্ছে প্লাটফর্মটিকে বিতর্কের মধ্যে রাখা কারও কারও উদ্দেশ্য। সেই বিতর্কের ফাঁদে যদি স্বয়ং রাজনীতিক, ছাত্র সংগঠক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা পা দেয়, তা হবে দুঃখজনক।’ সবশেষে বলেন, এই প্লাটফর্মের ইমেজ ফিরিয়ে আনার জন্য সবাইকে ডাকে, আর সবাই চলে যায়, তা হবে নিজেদেরকে নিজেরা অপমানিত করা।