বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ার সূচনা ও ২,৩,৪ দফা নিয়ে আপত্তি আছে বিএনপির। সূচনায় অসত্য তথ্য দেয়া হয়েছে। তিনি জানান, কিছু কিছু বিষয় আলোচনা না হলেও তা জুলাই সনদে রাখা হয়েছে। কিছু বিষয়ে সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি। তিনি বলেন, দফাগুলোর বাস্তবায়ন কীভাবে হবে, সেটা এখন জরুরি। এ সব কিছু পর্যালোচনা করে কমিশনকে মতামত জানাবে বিএনপি। আরও বলেন, অনেক বিষয় আছে যেসব বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন। সেগুলোর অনেক বিষয়ই অধ্যাদেশসহ সরকারের নির্বাহী আদেশে বাস্তবায়নযোগ্য। তবে সংবিধান সংশোধন এবং ঐকমত্য হওয়া সব বিষয় পরবর্তী সংসদ তাদের মেয়াদের দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করবে বলে অঙ্গীকার দেয়ার কথা ছিল। এটি উল্লেখ হয়নি। এই নেতা বলেন, দ্বিতীয় দফার আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে অঙ্গীকারনামায় সনদকে সংবিধানের উপরে রাখা হয়েছে। তবে কোনো ডকুমেন্ট সংবিধানের উপরে হতে পারে না। এছাড়া নির্বাচন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই হবে। যারা নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা মাঠের বক্তৃতায় বলছেন তারা হয়তো বিভিন্ন পক্ষকে চাপে রাখার জন্য বলতে পারে।