ঢাকার কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর তিনটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়, যার ফলে শতাধিক যাত্রী আটকা পড়েন। জেলা প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে উপবন এক্সপ্রেসে বিশেষ বগি সংযুক্ত করে যাত্রীদের ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করে। শনিবার রাতে অতিরিক্ত একটি বগি যুক্ত করা হয়। প্রথমে রিয়াদ থেকে ৩৯৬ যাত্রী নিয়ে ফ্লাইট অবতরণ করে, এরপর সিঙ্গাপুর থেকে ১৫৩ এবং মালয়েশিয়া থেকে ৭৫ যাত্রী নিয়ে দুইটি ফ্লাইট আসে। ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ উদ্দিন আহমদ নিশ্চিত করেছেন যে বিমানবন্দর একসাথে একাধিক ফ্লাইট পরিচালনা করতে সক্ষম, এবং আটকা পড়া যাত্রীরা বিমানবন্দর লাউঞ্জে অবস্থান করার পাশাপাশি রেল ও জেলা প্রশাসনের সহায়তা পাচ্ছেন। যাত্রীরা বাতিল হওয়া ফ্লাইটের কারণে ব্যক্তিগত ও আর্থিক ক্ষতির কথা জানিয়েছেন।