রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ বলেছেন, মালিকপক্ষ ব্যাংক থেকে ঋণ এনে বিনিয়োগ করবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু সিঙ্গাপুর পালিয়ে গেলে কেউ মেনে নেবে না। শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরিটা বুঝিয়ে দিন। ঘাম শুকানোর আগে ন্যায্য মূল্য পরিশোধ করার কথা আমরা জেনেছি। কমিশনার বলেন, রাজশাহীতে বেশিরভাগই কৃষি শ্রমিক, এছাড়া নির্মাণ ও পরিবহণ শ্রমিকও রয়েছে। মূলত নির্মাণ ও পরিবহণ শ্রমিকদের নিরাপত্তাজনিত সমস্যা রয়েছে। পরিবহণে প্রায় দুর্ঘটনা ঘটে যা তার পরিবারের জন্য একটা বড় সমস্যা। কৃষিতে দুর্ঘটনা না ঘটলেও তীব্র গরমে শ্রমিক ভাইদের প্রচুর কষ্ট হয়। তিনি বলেন, চা শ্রমিকদেরকে এখনও ২০০ টাকার কম মজুরি দেওয়া হয়। যদিও মালিকপক্ষ বলে আবাসন, চিকিৎসা ও রেশন দিচ্ছি তবুও সব মিলিয়ে এটা মানসম্মত নয়।