Web Analytics
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সংস্কার জোট (এএইচআরবি) প্রধান উপদেষ্টার কাছে খোলা চিঠি পাঠিয়ে অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট (এপিআই) নীতি দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে। ৭ ডিসেম্বর পাঠানো চিঠিতে এ নীতিকে জাতীয় স্বার্থে শীর্ষ অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনার অনুরোধ জানানো হয়। সংগঠনটি বলেছে, দেশে প্রায় সব ধরনের ওষুধ উৎপাদন সম্ভব হলেও এপিআই আমদানিনির্ভরতা স্বাস্থ্য–নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

চিঠিতে স্বাক্ষর করেন অধ্যাপক সৈয়দ আবদুল হামিদ ও অধ্যাপক সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন। তারা ১৯৮২ সালের জাতীয় ওষুধনীতির সফলতা তুলে ধরে বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও শক্ত নেতৃত্ব ছাড়া বড় নীতি বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। এএইচআরবি পাঁচটি পদক্ষেপ প্রস্তাব করেছে— প্রশাসনিক বাধা দূর, প্রোডাকশন লিংকড ইনসেনটিভ স্কিম চালু, ধারাবাহিক গবেষণা অনুদান, একাডেমিয়া–ইন্ডাস্ট্রি সহযোগিতা জোরদার এবং ক্ষমতাপ্রাপ্ত টাস্কফোর্স গঠন।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশীয় এপিআই উৎপাদন সক্ষমতা গড়ে উঠলে আমদানি নির্ভরতা কমবে, বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে এবং রপ্তানি বাড়বে। এতে কর্মসংস্থান ও ট্যাক্স–জিডিপি অনুপাতও উন্নত হবে।

Card image

Related Videos

logo
No data found yet!