উপদেষ্টা মাহফুজ আলম লেখেন, ‘ক্ষমতার ভরকেন্দ্র অনেকগুলো। ফলে কাজের দায় সরকারের, কিন্তু কাজ করে ক্ষমতার অন্যান্য ভরকেন্দ্র। রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের পর সহযোগী ভূমিকায় নেই৷ কিন্তু, ঠিকই প্রশাসন, বিচারবিভাগ, পুলিশে তারা স্টেইক নিয়ে বসে আছেন। এস্টাবলিশমেন্ট দ্বিদলীয় বৃত্তে ফিরতে এবং ছাত্রদের মাইনাস করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। তিনি লেখেন, তিন ডজনের মধ্যে ছাত্র প্রতিনিধি দুইজন মাত্র, প্রভাবক হতে হলে সুষম বৃদ্ধির বিকল্প নেই। তিনি জানান, ছাত্রদের মাইনাস করার অপচেষ্টা আছে, রাষ্ট্রপতি অপসারণের দাবির পর থেকেই। এছাড়া শিক্ষার্থীদের বিভক্তি, ডান বাম কালচারাল ওয়ার আরো দুর্বল করেছে। শেষে সমাধান বলেন, রাষ্ট্র ও এস্টাবলিশমেন্টে ছাত্রদের ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিত করা এবং ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তার দালালদের বিরুদ্ধে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আঘাত করা। এগুলো করার পূর্বশর্ত হল, ছাত্রদের মধ্যে সততা, আদর্শ, নিষ্ঠা ও ঐক্য ফিরিয়ে আনা। পুরাতন বন্দোবস্তের সৈনিকদের অকার্যকর করে তোলা।