স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম বলেন, আমার-আপনার সবার মধ্যে যদি পরিবর্তন না হয় তাহলে দেশ কীভাবে পরিবর্তন হবে? এই যে জুলাই বিপ্লব হলো, হাত গেলো, পা গেলো, এতো জীবন গেলো, যারা সিন্ডিকেট করে তারা কি এটা দেখছে না? তবুও তাদের মধ্যে কোনো পরিবর্তন নাই। চীনের হাসপাতাল কোথায় হবে প্রশ্নের উত্তরে বলেন, আমি এসেছি, আজ জায়গা দেখবো। এরপর যারা হাসাপাতাল বানাবে তারা দেখবে। তারপর সিদ্ধান্ত হবে, কোথায় হবে। শিশু হাসপাতাল চালু না হওয়ার কোন কারণ নাই। যেকোনও কিছু করতে হলে সবকিছুর প্লান নিয়ে আগাতে হয়। হাসপাতাল করতে হলে তার জনবল লাগবে। এরা জনবলের কোন পরিকল্পনা করে নাই। যন্ত্রপাতির পরিকল্পনা কিছু করেছে, কিছু করে নাই। কাজেই আমরা হঠাৎ করেই এগুলো এনে দিতে পারবো না। কাজেই আমরা আস্তেধীরে এগুলো করবো। যত দ্রুত সম্ভব চালু করার চেষ্টা করব। আরও বলেন, হৃদরোগ, কিডনি ও ক্যান্সার রোগিদের জন্য রংপুরে ৫৬০ শয্যার হাসপাতালের বাজেট পাশ হয়েছে, আমরা শুরু করতে না পারলেও পরবর্তী সরকার এসে সেটা কার্যকর করবে।