উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছেন, যারাই নির্বাচন করবে বা রাজনীতি করার ইচ্ছা আছে, তাদের কারোরই নির্বাচনকালীন সরকারে থাকা উচিত না। এর প্রতিক্রিয়ায় জিওপি নেতা রাশেদ খান লেখেন, আমার আসলে বোধগম্য হচ্ছে না! যে ব্যক্তিরা রাজনীতি বা নির্বাচন করবে, তারা কেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হলো? তখন বলা হয়েছিলো যারা উপদেষ্টা হবে,তারা রাজনীতি ও নির্বাচন করতে পারবে না। এখন আবার নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলা হচ্ছে। এ সরকার কি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভেঙে দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার হবে? তিনি বলেন, কেউ পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য শপথ নেয়নি। অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য উপদেষ্টা হয়েছে। সুতরাং জাতিকে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়ার আগে পদত্যাগের সুযোগ থাকা উচিত না। কেউ যদি দায়িত্বের বরখেলাপ করে তাকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে বহিষ্কার এবং শাস্তির মুখোমুখি করা উচিত। কারো নামের আগে সাবেক উপদেষ্টা লাগিয়ে তার সিভি ভারি করার জন্য এতো মানুষ রক্ত দেয়নি।