উপদেষ্টা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী জানিয়েছেন, ট্রাইব্যুনালে তো খুনির বিচার হবেই, গুম-লুটপাট আর জঘন্য সব কায়দায় হত্যার বিচার হবেই। কিন্তু জুলাই যাদুঘরে দর্শনার্থীরা প্রতিদিন একবার করে এদের বিচার করবে। তিনি বলেন, আবরারের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড, দেশকে কার্যত পরাধীন করে ফেলার অপরাধ, গুমের শিকার মানুষের স্বজনদের অনন্ত আহাজারি এবং মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়ার— এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে এই যাদুঘর। ‘দিস মিউজিয়াম উইল বি ওয়ান অব দ্য মোস্ট ইম্পরট্যান্ট ওয়ার্কস অ্যাগেইনস্ট ফ্যাসিজম।’ ফারুকী জানান, দর্শনার্থীদের জন্য জাদুঘরটি হতে যাচ্ছে একটি ‘এনগেজিং অ্যান্ড এক্সপেরিয়েন্সিয়াল’ অভিজ্ঞতা। উপস্থাপনার কাজ চলছে পুরোদমে। আরো বলেন, আমরা কাজ করছি যাতে দর্শনার্থীরা শুধু জিনিস না দেখে, বরং অনুভব করে। উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে যাদুঘরের ভেতরে যা দেখা যাচ্ছে তা মিউজিয়াম ডিসপ্লে নয়, বরং কনটেন্টের ব্যাখ্যা, মূল কনটেন্ট এখনো নির্মাণাধীন।