এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, যাকে গণঅভ্যুত্থানের পরে রাষ্ট্রপ্রধান বানানো হয়েছে উনি লন্ডনে গিয়ে সিজদা দিয়ে এসেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে ঐরকম যৌথ ব্রিফিংয়ের নজির নেই। ওইদিনই তিনি লন্ডনে সরকারকে বেচে দিয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, মিডিয়া এখন রাজনৈতিক দলের কাছে বিক্রি। প্রশাসনে দেখা যায় সচিবালয়ে ৫টায় অফিস শেষ হয়, ৪টা থেকেই গুলশান ও পল্টনে লাইন দেয়া শুরু হয়। আগে এটা ধানমন্ডি ৩২ আর গুলিস্তানে আওয়ামী অফিসে হতো। জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলের অনেকেই আমাদেরকে শত্রুজ্ঞান করে। কিন্তু কোনও লাভ নেই। পুরনো ব্যবস্থা অক্ষুন্ন রেখে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থার দিকে যাবেন তাহলে আপনি আরও একটি গণপ্রতিরোধের শিকার হবেন। হাসনাত বলেন, একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা টাকা নিয়েছি। একটা প্রমাণ যদি পাওয়া যায় আমরা রাজনীতি থেকে ইস্তফা দিবো। তিনি বলেন, আমাদেরকে বলা হয় আমরা নির্বাচন পেছাতে চাই। আরে নির্বাচনের টাইমলাইন নিয়ে আমাদের কোনও সমস্যা নেই। নির্বাচন যখনই হোক অবশ্যই সেটা গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে। পুরুনো সংবিধানকে ফ্যাসিবাদের পাঠ্যবই উল্লেখ করে হাসনাত বলেন, আমাদেরকে অবশ্যই একটা নতুন সংবিধান দিতে হবে। আসন দিয়ে আমাদের কেউ কিনতে পারবে না।