ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডে সাত মাদক কারবারির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে। তদন্তে জানা গেছে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও ছাত্রদল নেতা সাম্যকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়। আসামিরা হলেন মেহেদী হাসান, মো. রাব্বি (কবুতর রাব্বি), মো. রিপন (আকাশ), নাহিদ হাসান পাপেল, মো. হৃদয় ইসলাম, মো. হারুন অর রশিদ সোহাগ (লম্বু সোহাগ) ও মো. রবিন। ১৩ মে রাতে সাম্য কবুতর রাব্বিকে টেজারগান হাতে দেখে বাধা দিলে সংঘর্ষে রাব্বি সুইচগিয়ার দিয়ে তাকে আঘাত করে। মেহেদী এর আগেই সহযোগীদের অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন বলে পুলিশ জানায়। চারজনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, কারণ তারা সাম্যকে রক্ষা করতে গিয়ে আহত হয়েছিলেন। তদন্তে নিশ্চিত হওয়া গেছে, সাম্যকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়, এবং এর মূল কারণ ছিল উদ্যানে মাদকবিরোধী তার অবস্থান।