উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, পাটপণ্যের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্র তৈরিতে নান্দনিকতা ও ব্যবহার উপযোগিতাকে প্রাধান্য দিতে হবে। পাটপণ্য দিয়ে শুধু ফুল ও ফল তৈরি করে বেশি দূর আগানো সম্ভব হবে না। ব্যবহার উপযোগী পণ্য তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন, সরকার স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মার্কেট একসেস তৈরিতে কাজ করছে। উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ সেই প্রচেষ্টার অংশ। প্রাথমিকভাবে ৩০ লাখ পাটের ব্যাগ বাজারে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তারপর সেটাকে এক কোটিতে উন্নীত করা হয়। এই ব্যাগ বাজারজাতকরণে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভর্তুকি দিতে হচ্ছে এবং সেই অর্থের সংস্থানও করা হয়েছে। উদ্যোক্তাদের একটি টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে চার থেকে পাঁচ মাস ব্যয় হয়েছে, যা সন্তোষজনক নয়। আরো বলেন, পণ্য বিক্রি করতে হলে সেই পণ্যের বিষয়ে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উদ্যোক্তাদের বিবেচনায় নিতে হবে। প্রথমত পণ্যের ব্যবহারিক দিককে গুরুত্ব দিতে হবে, দ্বিতীয়ত তার নান্দনিকতা নিশ্চিত করা এবং সর্বোপরি তার মার্কেট একসেস ক্যাপাসিটি বিবেচনায় আনতে হবে।