উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছেন, তথ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে সততা ও বস্তুনিষ্ঠতা জরুরি। তিনি বলেন, প্রথম আলো যেটাকে বলছে ‘বিশেষ প্রকল্প’, এমন গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে জেলাভিত্তিক মোট প্রকল্প আছে ২০ টি জেলায়। গত ১ বছরে মানিকগঞ্জ, কুমিল্লা, পটুয়াখালী, সাতক্ষীরা এই চারটি জেলায় নতুন প্রকল্প নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে এরূপ জেলাভিত্তিক প্রকল্পের সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪টি। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের পলিসি অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে জেলাভিত্তিক প্রকল্প নেয়া হবে ৬৪ জেলাতেই। তিনি বলেন, তাহলে বাকি ২২ টি প্রকল্পের কথা উহ্য রেখে কেন এই ২ টাকেই বিশেষভাবে ফ্রেমিং করা হলো? স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ‘উপজেলা সড়ক’ ক্যাটাগরি থেকে সর্বমোট কাঁচা ও পাকা সড়কের পরিমাণ বিবেচনায় প্রকল্প নেয়। আরও বলেন, শুধু এক ক্যাটাগরি দেখিয়ে ফ্রেমিং করা বস্তুনিষ্ঠ নয়। এ ছাড়াও বাকি সব জেলাই কিংবা বিভাগীয় অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতাধীন। পর্যায়ক্রমে সব জেলার জন্য ইনডিভিজুয়াল প্রকল্প নেওয়ার কার্যক্রমের অংশ হিসেবেই গত এক বছরে ৪ টি জেলা যুক্ত হলো।