নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে চলমান জাকসু নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপি পন্থী ৩ শিক্ষক। তাদেরই একজন নাহরীন ইসলামের অভিযোগ, ভোট প্রদানের পর আঙুলে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করার কথা থাকলেও যে কালি দেয়া হচ্ছে তা উঠে যাচ্ছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের বরাতে কালি ব্যবহার না করারও অভিযোগ তোলেন এই শিক্ষক। তিনি বলেন, ভোটের নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে হাতে ব্যালট পেপার ও হাতে কালি দেয়ার কথা। এরপর বাক্সে ভোট প্রদান। কিন্তু ভোট দেয়ার পর এক্সিট করার সময় বাইরে থেকে কেউ হাতে কালি লাগিয়ে দিচ্ছেন। ছাত্রদলের সরে দাঁড়ানোর ঘোষণার সঙ্গে সম্পর্ক নেই দাবি করে নাহরীন বলেন, আমি যে হলে দায়িত্বে ছিলাম, সেখানকার রিটার্নিং কর্মকর্তা আমাদের কোনোভাবেই হেল্প করেনি। আমি চ্যান্সেলর ও ভাইস চ্যান্সেলরকে ফোন করেছি। এমনকি সেখানে দুই ঘণ্টা ভোট বন্ধ করেছিলাম। জাল ভোট মেনে নিতে না পেরে আমরা এই নির্বাচন বাদ দিয়েছি।