‘বাংলাদেশ সাসটেইনেবল রিকভারি ইমার্জেন্সি প্রিপারেডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্রজেক্ট (বি-স্ট্রং) নামের প্রকল্পে দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে দুদক। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। অভিযান শেষে দুদকের সহকারী পরিচালক পাপন কুমার সাহা বলেন, বি-স্ট্রং প্রকল্পের বিভিন্ন খাতে ব্যয় বেশি দেখানো হয়েছে। অভিযানে আমরা বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করি। ২০২৪ সালে ভয়াবহ বন্যার সময় মানুষ ও সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নেওয়া হচ্ছে একটি নতুন প্রকল্প। এটি বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২ হাজার কোটি টাকা। আরও বলেন, প্রকল্পের স্ট্রিট সোলার লাইট প্রতিটির দাম ধরা হয়েছে ৭২ হাজার টাকা। এই সোলার লাইটের প্রয়োজন নেই। ৬০টি মোটরসাইকেলের প্রস্তাব করা হলে পরিকল্পনা কমিশন থেকে ৩৬টি কেনার কথা বলা হয়। কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণসহ অন্যান্য যে ব্যয় দেখানো হয়েছে, তা অস্বাভাবিক মনে হয়েছে।৪টি ল্যাপটপের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ লাখ টাকা।