পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) নভেম্বর মাসের ইকনোমিক আপডেট অ্যান্ড আউটলুক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অর্থনীতির মিশ্র চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি শক্তিশালী থাকলেও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি স্থবির। খাদ্যমূল্য হ্রাস ও সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতির কারণে সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি একক অঙ্কে নেমে এসেছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২.৬৬ শতাংশ থেকে কমে ৭.০৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যদিও বহির্ভূত মুদ্রাস্ফীতি সামান্য বেড়ে ৯.১৩ শতাংশে পৌঁছেছে। চালের দাম ২০২৫ সালের শুরুতে বাড়লেও নতুন আমন ফসল ও সরকারি ক্রয়ের ফলে তা কমতে শুরু করেছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, রাজস্ব আদায়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এখনো লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পিছিয়ে আছে। রপ্তানি খাতে অস্থিরতা থাকলেও আগামী মাসগুলোতে মাঝারি পুনরুদ্ধারের আশা করা হচ্ছে।