বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি) জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব আন্দামান সাগর ও এর তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি সার্কুলেশন তৈরি হয়েছে, যা আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপে পরিণত হতে পারে। পরবর্তীতে এটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। তবে, এটি বাংলাদেশে আঘাত হানবে কিনা তা এখনই নিশ্চিত নয়। বিডব্লিউওটি বলেছে, তিন থেকে চার দিনের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টির গতিপথ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে। তবে এর প্রভাবে মাসের শেষে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, শীত নিয়ে সংস্থাটি জানিয়েছে, নভেম্বরের বাকি দিনগুলোতে প্রবল শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা নেই। দেশের তাপমাত্রা ওঠানামা করবে, ফলে আবহাওয়া কখনো ঠান্ডা আবার কখনো উষ্ণ থাকবে। পূর্ণ শীত উপভোগ করতে হলে শৈত্যপ্রবাহের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।