ড. আলী রীয়াজ বলেন, ১৬ বছরে ফ্যাসিবাদের শাসন দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এখন গণতান্ত্রিক সংগ্রামকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার লক্ষ্যে জাতীয় সনদ শুধু সরকারের আকাঙ্ক্ষার বিষয় নয়, সবাই একত্রে বসে পথ খোঁজার চেষ্টা করছি। শহীদদের আত্মত্যাগ এই সুযোগ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সমাজে ভিন্নমত থাকলেও লক্ষ্য এক। সবার ঐক্যের ওপর নির্ভর করবে এই প্রক্রিয়া কতটুকু সফল হবে।’ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘১৬ বছর ধরে মানুষ যে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে, সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্য দিয়ে মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে।’ আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা কাগজে নয়, সত্যিকারে কার্যকর করতে পারবে। এমন একটা ব্যবস্থা দেখতে চাই, যাতে কেউ চাইলে স্বৈরাচার হতে না পারে।