উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, ‘চালের দাম কমে অনেকটা সহনশীল হয়ে আসছে। একেবারে পড়ে যাওয়াটাও ঠিক না। কারণ কৃষকদের ন্যায্য মূল্য পেতে হবে। কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাইলেই উৎপাদনে উৎসাহিত হবে।’ খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘সারাদেশে আশানুরূপ রোরো ফসল উৎপাদন হয়েছে। সুতরাং আমরা বিভিন্ন জায়গায় মাল রাখতে পারি সে ব্যবস্থা করেছি। নারায়ণগঞ্জের বন্দরে গম ও চালের গুদাম আগে থেকেই সিএসডি ছিল। এখন এটাকে সাইলো করা হলো। খাদ্য মজুদ করার জন্য এটা ভালো জায়গা। আরও বলেন, ‘আমাদের গমের চাহিদা বছরে ৭০ লাখ টন। কিন্তু আমাদের দেশে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন হচ্ছে ১০ লাখ টন। বাকি ৬০ লাখ টনই আমরা আমদানি করি বেসরকারিভাবে।’