ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় ফিরে ইউক্রেন যুদ্ধ দ্রুত শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি রাশিয়ার তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, আর রাশিয়া পরীক্ষা করেছে পারমাণবিক শক্তিচালিত বুরেভেস্টনিক ক্ষেপণাস্ত্র ও পোসাইডন আন্ডারওয়াটার ড্রোন। আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকেও কোনো অগ্রগতি হয়নি; পুতিন যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে নিষেধাজ্ঞা শিথিলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ইউক্রেনের আত্মসমর্পণ ও দোনবাসের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ দাবি করেন। ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের প্রচেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, ভূখণ্ড, ইউক্রেনের রাজনৈতিক অবস্থান ও নিরাপত্তা নিশ্চয়তা নিয়ে অচলাবস্থা অব্যাহত রয়েছে। ফলে শান্তির পরিবর্তে দুই পরাশক্তির মধ্যে শক্তি প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা তীব্র হচ্ছে।