জামায়াত নেতা হেলাল উদ্দিন বলেন, গণহত্যার বিচার ও সংস্কার না হলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। বিচার ও শাস্তির আওতায় না আনলে ভবিষ্যতেও একই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। বিচার না হলে জনগণ আগামী নির্বাচন মেনে নেবে না।’ তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের ফলে আজ আমরা রোকন সমাবেশ করছি কোনো ভয়-শঙ্কা ও জুলুম ছাড়া। আমাদের আহত ছাত্র ভাইদের ত্যাগ কোনোদিন ভোলার নয়। তারা এখনো দেশের জন্য উৎসর্গ হতে চান। এই মানুষদের চিন্তা ছিল আমরা পুরোনো পদ্ধতিতে থাকব না—দেশে নতুন কিছু হবে। মা-বাবারাও বিচার না পেলে নির্বাচন মেনে নেবেন না। তিনি বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন অনেক খারাপ। আমরা চেয়েছিলাম সরকার স্থানীয় নির্বাচন দিয়ে প্রমাণ করুক—এই পরিস্থিতিতেও নির্বাচন করা সম্ভব। ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হোক, সেই সঙ্গে সংস্কারও করা হোক। এদিকে জুলাই ঘোষণাপত্রও এখনো অসম্পূর্ণ। এটিকে আগে পূর্ণাঙ্গ সনদে রূপ দিতে হবে, যা সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে। আরো বলেন, দেশে নির্বাচন হবে আর আমরা অংশ নেব না—এটা হতে পারে না। ইসলামপন্থীরা যদি এক হয়ে যায়, তবে কোনো অপশক্তি আমাদের ঠেকাতে পারবে না।