জামায়াত নেতা আব্দুল হালিম বলেন, আওয়ামী-বাকশালীরা কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে জামায়াত নির্মূল ও জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য আল্লামা সাঈদীকে সর্বপ্রথম ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করেছিল। হালিম বলেন, সাঈদী ছিলেন বিশ্ববরেণ্য মুফাসসিরে কুরআন এবং প্রখ্যাত বাগ্মী। তার খ্যাতি ও জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার তাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে হত্যা করার ষড়যন্ত্রের নীলনকশা প্রয়ণন করেছিল। ২০১২ সালে স্কাইপ কেলেংকারির মাধ্যমে সে ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয় এবং সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর অপহরণের স্বৈরাচারের নীলনকশা জাতির সামনে সুস্পট হয়ে ওঠে। তারপরও তাকে দীর্ঘ ১৫ বছর কারাভোগ করতে হয়। তার কারাগারে মৃত্যুর বিষয়টি এখনো রহস্যাবৃতই রয়ে গেছে। ফলে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠনের আহবান জানান। তিনি বলেন, রুকনিয়াত কোন পদ-পদবী নয় বরং একটি মানের নাম। আমরা আল্লাহর দ্বীনের জন্য জানমাল কোরবানী করার প্রত্যয় নিয়েই শপথবদ্ধ হয়েছি। অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, জুলাই ঘোষণায় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার পুরোপুরি প্রতিফলন ঘটেনি। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা কেটে যায় নি।