ইসির শুনানিতে অংশ নিয়ে বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে যিনি আছেন তিনি পিটিয়ে পিটিয়ে মানুষের স্বীকারোক্তি নিয়েছেন। নির্বাচন কমিশনে আমরা প্রেজেন্ট করেছি। জনসংখ্যার বিবেচনায় নির্বাচন কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটা সঠিক সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, ‘আশা করেছিলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে যিনি আছেন, তিনি গুন্ডা-পান্ডা নিয়ে ইসিতে ঢুকবেন না। কিন্তু তারা গুন্ডা নিয়ে ইসিতে এসেছেন। এই আসনের প্রার্থী তার গুন্ডা-পান্ডা সদলবল নিয়ে ইসিতে এসে মারামারি করেছেন- এটা খুবই লজ্জাজনক। এতে কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে’। এনসিপির নেতার সঙ্গে হাতাহাতি প্রসঙ্গে রুমিন বলেন, উনি যেহেতু পরিচিত মুখ নয়, সুতরাং উনি জামায়াত না এনসিপি আমার জানা নেই। তবে উনার লোকজন প্রথম আমাকে ধাক্কা দিয়েছে। আর আমাকে ধাক্কা দিলে আমার লোকজন তো বসে থাকবে না, কারণ আমি একজন নারী। আমার লোকজনকে যখন মারধর করেছে, তখন আমার লোকজনও জবাব দিয়েছে। আরও বলেন, অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো এখানে একটি মারামারি হয়েছে। যেটা গত ১৫ বছরে হয়নি, সেটাই আজ হলো। যেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের জন্য ১৫ বছর ধরে লড়াই করলাম, তারাই আজ আমাকে ধাক্কা দেয়।ওহ, ঠিক আছে- ধাক্কার বদলে তো ধাক্কা আসবেই, তাই না! সিম্পল।