জিএমপির উপকমিশনার এন এম নাসিরুদ্দিন বলেন, গাজীপুরের হায়দরাবাদ এলাকায় বলৎকারের ঘটনায় জনগণ কর্তৃক আটককৃত আসামী রইজ উদ্দিনকে (৩২) বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে কারাগারে আসামী অসুস্থ্যতাবোধ করলে কারা কর্তৃপক্ষ আসামীকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। আরো বলেন, আসামী কর্তৃক যৌন হয়রানির স্বীকার ৫ জন ভিকটিম নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ২২ ধারা মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে তাদের জবানবন্দি দিয়েছে। পরে মামলা হয়। তিনি বলেন, এ ঘটনাকে ঘিরে ভুল তথ্য দিয়ে মুসলমানের আবেগকে পুঁজি করে তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তার করার মানসে দেশব্যাপী অস্থিতিশীলতা ও অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে, যা খুবই দুঃখজনক।