আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ভোলা সদর উপজেলায় গ্রামের বাড়িতে শহীদ হাসানের মরদেহ নেওয়া হয়। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনরা, শোকে নিস্তব্ধ এলাকা। ছয় মাস ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পড়ে ছিল শহীদের মরদেহ। অবশেষে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত হয়! যাত্রাবাড়ীতে আন্দোলনরত অবস্থায় শহীদ হন ৫ আগস্ট। লাশ পায়নি পরিবার। দীর্ঘ ছয় মাস অপেক্ষা করার পর সন্তানের মরদেহ এলো! বাবা মনির হোসেন জানান, গায়ের কাপড় দেখে ছেলেকে শনাক্ত করেছেন। কাপ্তান বাজার এলাকার একটি ইলেক্ট্রনিক সামগ্রীর দোকানে কাজ করতেন শহীদ হাসান, পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস ছিলেন। বাবার আকুতি, যেন কেউ এভাবে সন্তান হারা না হন!