আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা ব্র্যাকে চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় রামদায় শান দিয়ে আলোচিত ছাত্রলীগের দুই নেতা মোফাজ্জল হায়দার ইবনে হোসাইন ও মিজানুর রহমান খানসহ ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে অংশ নেওয়া শতাধিক ছাত্রলীগ কর্মীর চাকরি বহাল থাকলেও অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়ার কারণে সাঈদকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, তার কাজে ব্র্যাক সন্তুষ্ট ছিল, দিয়েছিল প্রশংসাপত্রও। হুজ্জাতুল ইসলাম সাঈদ ২০২৪ সালে ব্র্যাকে ডিস্ট্রিক্ট কোঅর্ডিনেটর পদে যোগদান করেন। তাকে নভেম্বরে চিঠি দিয়ে জানানো হয় ব্র্যাক তার সাথে কাজ করবে না। সাঈদের দাবি একই পোস্টে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িত ও হাসিনার দোসর গুজবকারীরা কাজ করছে। তার চাকরি যাওয়ার পিছনে দায়ী করেন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ নুরুল আজম রনি। তিনি চাকরি খাওয়ার হুমকিও দিয়েছিলেন সাঈদকে। সাঈদের চাকরি এক বছর মেয়াদি হওয়ায় রিনিউ করা হয়নি বলেছে ব্র্যাক, কিন্তু বাকিদের চাকরি কীভাবে বহাল রয়েছে জিজ্ঞেস করলে সংস্থাটি জবাব দেয়নি।