সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী তরুণী বলেন, বাকেরগঞ্জ পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রুহুল আমিন বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এক পর্যায়ে প্রতারণার শিকার হয়ে আমি রুহুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করি। এ মামলার চারমাস পার হলেও আসামিকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। সাবেক এমপি আবুল হোসেন খান আমি ও আমার মাকে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে মামলা তুলে নিতে চাপ দেয়। সেই রাতে সেখানে থানার নবাগত ওসি আবুল কালাম আজাদ এবং মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই তোফাজ্জেল ছিলেন। সাবেক এমপি আমার কোনো কথা না শুনেই বলেন, তুলে না নিলে সকালে মামলার ফাইনাল রিপোর্ট দিয়ে দেবেন। উল্লেখ্য, সাবেক এমপি বলছেন মীমাংসার জন্য তিনি ডেকে বসেছিলেন।