বাগছাস ঢাবি শাখার সভাপতি আব্দুল কাদের বলেছেন, সাদিক কায়েম ভাই কখনো চাঁদাবাজি করছেন বলে আমি শুনি নাই; কিন্তু তিনি শুধু ক্ষমতার হিস্যাটা-ই চেয়েছেন। কাদের লেখেন, অভ্যুত্থান পরবর্তীতে জামায়াত-শিবিরের পক্ষ থেকে ঢাবি শিবিরের একজন সাবেক সভাপতি এবং এক শিবির নেতার বউ মূলত এই হিস্যার বিষয়টা ডিল করতেন। সব জায়গায় নিজেদের মতাদর্শী লোকজন বসানোর ক্ষেত্রে লিঁয়াজো করেছেন। আরও লেখেন, ঐ দুই ব্যক্তি সচিবালয় ঘুরে ঘুরে আসিফ-নাহিদের নাম বলে বিভিন্ন ব্যক্তির বিষয়ে সুপারিশ করতেছেন, সেটা আবার আসিফ-নাহিদকে না জানিয়েই। পরবর্তীতে লিঁয়াজো করা জামায়াত শিবিরের ওই দুই ব্যক্তির নামে মন্ত্রণালয়গুলোতে চিঠি পাঠানো হয়। তদবির করতে আসলে যেন গ্রহণ করা না হয়। তার পরপরই সাদিক কায়েম ভাই এক রাতে আমাকে ফোন দিলেন, দেখা করতে চান। ভিসি চত্বরে দেখা করলাম। সাদিক ভাইয়ের একটাই অভিযোগ-অনুযোগ, ‘তারা কি না করছে! মাহফুজ-নাহিদ-আসিফরা এখন তাদের কথা শুনতেছে না, তাদের সঙ্গে বিট্রে করছে। মাহফুজরা কথা রাখে নাই!’